দেশের বড় মাল্টিপ্লেক্স চেইন স্টার সিনেপ্লেক্সে ছয়টি বাংলা সিনেমা মুক্তির মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল এবারের ঈদ উৎসব। এখন দেশের প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হচ্ছে পাঁচটি চলচ্চিত্র। এর মধ্যে তিনটি সিনেমায় দর্শকের আগ্রহ বেশি। প্রেক্ষাগৃহে টিকিটের সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো ছবির টিকিট দর্শক দুই দিন আগে কিনে রেখেছেন, আবার কোনোটির এক দিন আগে। বাংলাদেশি সিনেমার এমন দর্শক চাহিদায় মুগ্ধ সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্রের প্রযোজক-পরিচালক ও অভিনয়শিল্পীরা। পাশাপাশি রয়েছে আক্ষেপ, ক্ষোভ ও মনঃকষ্ট। ঈদের ছবির প্রযোজক-পরিচালকদের মতে, সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ তাঁদের সিনেমার যে পরিমাণ প্রদর্শনী দিয়েছে, তা আরও বাড়ালে দর্শকের এই আগ্রহ ঠিকই বাড়বে, কমবে না।

গত শুক্রবার স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা সিটি শাখায় দর্শকের ভিড়.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদ জুডিশিয়াল সার্ভিস এবং লেজিসলেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের

ফিলিস্তিনের গাজা-রাফাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ইসরায়েলের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ, বোমাবর্ষণ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ লেজিসলেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের। পৃথক বিবৃতিতে সংগঠন দুটি এ নিন্দা জানায়।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম ও মহাসচিব মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম গতকাল সোমবার এক বিবৃতি দেন। সেখানে গাজায় আহত এবং বাস্তুচ্যুতদের জন্য মানবিক সহায়তার পাশাপাশি এই সংকটের অবসান ঘটাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়। ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য জাতিসংঘ, ওআইসি, আরব লিগসহ সব মানবাধিকার সংগঠনের প্রতি জোরালো আবেদন জানান তাঁরা।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান এই আগ্রাসনে প্রায় হাজারো নিরীহ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন এবং কয়েক লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন, যা মানবতার ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার ও যুদ্ধবিধির সব নীতিকে পদদলিত করে ইসরায়েল ও তার মিত্ররা এই গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে, অথচ বিশ্বসম্প্রদায় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে।

অন্যদিকে আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ লেজিসলেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এস এম শাফায়েত হোসেনের সই করা অপর বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে অ্যাসোসিয়েশন একাত্মতা প্রকাশ করে। সেই সঙ্গে অবিলম্বে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করে নৃশংসতার জন্য দায়ী যুদ্ধাপরাধীদের আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কার্যকর ভূমিকা রাখতে বিশ্বনেতৃত্বকে আহ্বান জানায় অ্যাসোসিয়েশন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ