রূপগঞ্জে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে দেশীয় অস্ত্র (রিভালবার) ও খালি ম্যাগজিনসহ বায়েজিদ (১৪) নামে এক কিশোর গ্যাং এর এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রোববার দুপুরে উপজেলার তারাব পৌরসভার কর্ণগোপ-গন্ধর্বপুর সড়কের গাজী পাইপ কারখানার সামনে থেকে তল্লাশি চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। 

গ্রেফতারকৃত মো.

বায়জিদ কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার মানিকপুর এলাকার মো. দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। বর্তমানে তারাব পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কর্নগোপ এলাকার শফিকুল ইসলামের বাড়ির ভাড়াটিয়া।

রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী এর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা রুজু  নারায়ণগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

চোখের সামনে যাকে পেয়েছি, তাকেই হত্যা করেছি: ইসরায়েলি সেনার স্বীকারোক্তি

‘যতদূর চোখ গেছে, চোখের সামনে যা কিছু পেয়েছে, ধ্বংস করা হয়েছে। যেখানেই কোনো ধরনের নড়াচড়া চোখে পড়েছে, গুলি করে তা স্তিমিত করে দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনিরা যেনো আর কোনোদিনই এখানে ফিরতে না পারেন, সে ব্যবস্থাই করেছে সেনারা।’

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাদের গণহত্যার বিবরণ এটি। পরিচয় গোপন করে নিজেদের অপরাধের এই স্বীকারোক্তি দিয়েছেন কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা।

শুধু তাই নয়, বাফার জোনকে (সংঘাতের প্রভাব এড়াতে বিশেষ অঞ্চল) ফিলিস্তিনিদের হত্যা করার ‘কিলিং জোনে’ পরিণত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের ট্যাঙ্ক স্কোয়াডে থাকা একজন সেনা কর্মকর্তা। ট্যাঙ্কগুলোর ৫০০ মিটারের মধ্যে কেউ এলেই তাকে গুলি করা হতো, হোক সে নারী বা শিশু।

হতভাগ্য ফিলিস্তিনিরা জানেনও না ঠিক কোন পর্যন্ত এই বাফার জোনের বিস্তৃতি। না জেনেই হয়তো প্রবেশ করতেন মরণ ফাঁদে।

আরও পড়ুনগাজায় হামলা বন্ধের দাবিতে পশ্চিম তীরে ধর্মঘট২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নির্দেশের পর গাজার জাবালিয়া এলাকা ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ