একুশে বইমেলা উপলক্ষে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) যানবাহন চলাচল উন্মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। আবার আগের মতো বহিরাগত যানবাহন নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

রবিবার (৬ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দপ্তর থেকে এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে বইমেলা ও রমজানের পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যান চলাচল পুনরায় নিয়ন্ত্রণের কাজ আগামীকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) থেকে শুরু হবে। শুক্রবার, শনিবার ও সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বিকাল ৩টা থেকে রাত ১০টা এবং অফিস চলাকালীন দিনগুলো সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রবেশপথগুলোতে (শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, বার্ন ইউনিট, শিববাড়ি ক্রসিং, ফুলার রোড, পলাশী মোড় ও নীলক্ষেত) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি, জরুরি সেবা (অ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তার, রোগী, সাংবাদিক, রাইড শেয়ার, খাবার গাড়ী, অনলাইন শপিং বাহনসহ অন্যান্য সরকারি গাড়ি) ব্যতীত অন্য যানবাহন ক্যাম্পাসের ভিতরে প্রবেশ নিয়ন্ত্রিত থাকবে। তবে গণপরিবহন এবং ভারী যানবাহন প্রবেশ সবসময়ই নিয়ন্ত্রিত থাকবে।

আরো পড়ুন:

ডাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি শিক্ষার্থীদের

ঢাবিতে বর্ণাঢ্য ঈদ শোভাযাত্রা

অংশীজনদের মতামত, পরামর্শ এবং বাস্তব অবস্থার ভিত্তিতে উপরোক্ত সিদ্ধান্ত সময়ে সময়ে পুনঃমূল্যায়ন হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কাল সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন তামিম

হৃদ্‌রোগের চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরেছেন আগেই। অপেক্ষায় ছিলেন শারীরিক অবস্থার আরেকটু উন্নতি হলে দেশের বাইরে গিয়ে চিকিৎসক দেখানোর। তামিমের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, কাল উন্নত চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন তিনি।

গত ২৪ মার্চ বিকেএসপিতে প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচের আগে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ওপেনার তামিম ইকবাল। তাৎক্ষণিক তাঁকে বিকেএসপির কাছের কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ব্লক ধরা পড়ার পর সেখানেই তাঁর হার্টে একটি রিং পরানো হয়।

আরও পড়ুনবাংলাদেশ দলে এবার মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের কোচ৫১ মিনিট আগে

পরদিন পারিবারিক সিদ্ধান্তে তামিমকে আনা হয় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে কয়েক দিন চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে থাকার পর ২৮ মার্চ তিনি বাসায় ফিরে যান। এরপর থেকে বাসাতেই আছেন তামিম। তবে পারিবারিকভাবে তখনই সিদ্ধান্ত হয়েছিল, শারীরিক অবস্থার আরও উন্নতি হলে তাঁকে উন্নত পরীক্ষা–নিরীক্ষার জন্য দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হবে।

তামিম এখন অনেকটাই ভালো আছেন

সম্পর্কিত নিবন্ধ