ঈদের লম্বা ছুটির পর মাঠের ফিরে প্রথম দিনটি দারুণভাবে রাঙিয়েছেন পারভেজ হোসেন ইমন। আবাহনী লিমিটেডের এই ওপেনার মাত্র ২৩ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কায় ৬১ রান করেন।

এই বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পথে ইমন ১৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। যা দেশের ক্রিকেটে যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক আসরে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে তার ব্যাটে লন্ডভন্ড হয় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। আগে ব্যাটিং করতে নেমে মাত্র ৮৮ রানে অলআউট হয় তারা। জবাব দিতে নেমে ইমন ২২ গজে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন।

প্রথম ওভারে ৩ বল খেলার সুযোগ হয় তার। ১ রানের বেশি নিতে পারেননি। দ্বিতীয় ওভারে খোলস থেকে বেরিয়ে আসেন। রহমতউল্লাহর করা প্রথম বল ডটের পর দ্বিতীয় বলে প্রথম বাউন্ডারির দেখা পান। ওভারের পরের চার বল চারটিই হাওয়ায় ভাসিয়ে সীমানার বাইরে পাঠান। তাতে ৯ বলে তার রান হয় ২৯। 
পরের দুই বলে ১ রান পান ইমন।

আরো পড়ুন:

আবাহনীর রেকর্ড গড়া জয়ের নায়ক মোসাদ্দেক

‘আমার দায়িত্ববোধের অভাব রয়েছে’- বড় ইনিংস খেলা নিয়ে তানজীদ 

চতুর্থ ওভারে আবার চার ছক্কার স্রোত তার ব্যাটে। এবার আলী মোহাম্মদ ওয়ালিদের বলে ২টি করে চার ও ছক্কা হাঁকান। তাতে ১৫ বলে তার নামের পাশে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড যুক্ত হয়ে যায়। ফিফটি ছুঁতে ৬ ছক্কা ও ৩ চারের দেখা পান এই ওপেনার।

প্রিমিয়ার লিগ তো বটেই, দেশের ক্রিকেটে এটি দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। এর আগে ২০১৯ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি আসরে শুভাগত হোম মিরপুরে ১৬ বলে ফিফটি ছুঁয়েছিলেন। শাইনপুকুরের হয়ে মোহামেডানের বিপক্ষে ১৬ বলে ফিফটি করেছিলেন তিনি।

লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে রেকর্ডটি এতদিন ছিল যৌথভাবে ফরহাদ রেজা ও হাবিবুর রহমানের। ২০১৯ সালের প্রিমিয়ার লিগে প্রাইম দোলেশ্বরের হয়ে ১৮ বলে ফিফটি করেন ফরহাদ।

ঢাকা/ইয়াসিন/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

১৫ বলের ঝড়ে দেশের ক্রিকেটে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড ইমনের

ঈদের লম্বা ছুটির পর মাঠের ফিরে প্রথম দিনটি দারুণভাবে রাঙিয়েছেন পারভেজ হোসেন ইমন। আবাহনী লিমিটেডের এই ওপেনার মাত্র ২৩ বলে ৪ চার ও ৬ ছক্কায় ৬১ রান করেন।

এই বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পথে ইমন ১৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। যা দেশের ক্রিকেটে যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক আসরে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে তার ব্যাটে লন্ডভন্ড হয় শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। আগে ব্যাটিং করতে নেমে মাত্র ৮৮ রানে অলআউট হয় তারা। জবাব দিতে নেমে ইমন ২২ গজে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন।

প্রথম ওভারে ৩ বল খেলার সুযোগ হয় তার। ১ রানের বেশি নিতে পারেননি। দ্বিতীয় ওভারে খোলস থেকে বেরিয়ে আসেন। রহমতউল্লাহর করা প্রথম বল ডটের পর দ্বিতীয় বলে প্রথম বাউন্ডারির দেখা পান। ওভারের পরের চার বল চারটিই হাওয়ায় ভাসিয়ে সীমানার বাইরে পাঠান। তাতে ৯ বলে তার রান হয় ২৯। 
পরের দুই বলে ১ রান পান ইমন।

আরো পড়ুন:

আবাহনীর রেকর্ড গড়া জয়ের নায়ক মোসাদ্দেক

‘আমার দায়িত্ববোধের অভাব রয়েছে’- বড় ইনিংস খেলা নিয়ে তানজীদ 

চতুর্থ ওভারে আবার চার ছক্কার স্রোত তার ব্যাটে। এবার আলী মোহাম্মদ ওয়ালিদের বলে ২টি করে চার ও ছক্কা হাঁকান। তাতে ১৫ বলে তার নামের পাশে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড যুক্ত হয়ে যায়। ফিফটি ছুঁতে ৬ ছক্কা ও ৩ চারের দেখা পান এই ওপেনার।

প্রিমিয়ার লিগ তো বটেই, দেশের ক্রিকেটে এটি দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। এর আগে ২০১৯ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি আসরে শুভাগত হোম মিরপুরে ১৬ বলে ফিফটি ছুঁয়েছিলেন। শাইনপুকুরের হয়ে মোহামেডানের বিপক্ষে ১৬ বলে ফিফটি করেছিলেন তিনি।

লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে রেকর্ডটি এতদিন ছিল যৌথভাবে ফরহাদ রেজা ও হাবিবুর রহমানের। ২০১৯ সালের প্রিমিয়ার লিগে প্রাইম দোলেশ্বরের হয়ে ১৮ বলে ফিফটি করেন ফরহাদ।

ঢাকা/ইয়াসিন/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ