আমিরাতের সহযোগিতায় দেশের ৮ বিভাগে স্পোর্টস হাব
Published: 6th, April 2025 GMT
বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরেই একটি আধুনিক স্পোর্টস ভিলেজ বা হাব তৈরির পরিকল্পনা থাকলেও নানা সীমাবদ্ধতায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। এবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহযোগিতায় দেশের আটটি বিভাগে আধুনিক স্পোর্টস হাব গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
শনিবার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
জাতীয় স্টেডিয়ামে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘প্রথম থেকেই আমরা একটি কেন্দ্রীয় স্পোর্টস ভিলেজ করার কথা ভাবছিলাম। তবে ক্রীড়া বিকেন্দ্রীকরণের অংশ হিসেবে এবার দেশের আট বিভাগেই স্পোর্টস হাব গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ কাজে সহযোগিতা করবে সংযুক্ত আরব আমিরাত।’
এর আগে এ বিষয়ে চীনের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হলেও শেষ পর্যন্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘স্যার (প্রধান উপদেষ্টা ড.
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই প্রকল্পটির ডিজাইন ও কারিগরি দিক নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ক্রীড়া উপদেষ্টা জানান, ‘কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে তা চূড়ান্ত করে জানানো হবে। আশা করছি আগামী অর্থবছরেই কাজ শুরু করা যাবে।’
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স প র টস ব আম র ত উপদ ষ ট সহয গ ত
এছাড়াও পড়ুন:
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়: ফুটেছে দুর্লভ যত ফুল
৭৫ একরের ক্যাম্পাস বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। বিচিত্র গাছে আচ্ছাদিত। যে কটি ভবন আছে, সেগুলো গাছশোভিত। এসব গাছে ফোটে হরেক রঙের ফুল। এ বসন্তেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সচরাচর দেখা যায় না এমন কয়েকটি ফুলের আলাপ করা যাক।
বিচিত্র ফুলের মধ্যে অন্যতম সমুদ্রজবা। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সড়কের পাশে গাছটির অবস্থান। এ গাছের পাতা সবুজ নয়, কিছুটা খয়েরি। বছরখানেক ধরে গাছটিতে ফুল ফুটছে। প্রায় সারা বছর ফুল থাকে। বর্ষায় বৃষ্টিতে ধুয়ে খয়েরি রঙের পাতা চিকচিক করে। গাছটি ঝোপালো আকৃতির।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্লভ প্রজাতির গাছের মধ্যে মাধবীলতা একটি। ২০২১ সালে এই চারা রোপণ করা হয়। ২০২৪ সালে প্রথম ফুল এসেছিল। গত বছরের চেয়ে এ বছর আরও অনেক বেশি ফুটেছে। মাধবীলতা আজকাল বেশ দুর্লভ হয় উঠেছে।
মণিমালা