শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী এবং যুবলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে বাড়িঘর ভাঙচুর এবং দুই শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ও যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

পরে জাজিরা থানার এক উপ-পরিদর্শক বাদী হয়ে ৮৮ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও এক হাজার ব্যক্তিকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ওসি দুলাল আখন্দ জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স ঘর ষ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

শরীয়তপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৮৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৭

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল আখন্দ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী এবং যুবলীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে শনিবার সকালে দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে বাড়িঘর ভাঙচুর এবং দুই শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ও যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

পরে জাজিরা থানার এক উপ-পরিদর্শক বাদী হয়ে ৮৮ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও এক হাজার ব্যক্তিকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ওসি দুলাল আখন্দ জানান, ঘটনার তদন্ত চলছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ