মেহেরপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। শনিবার মধ্যরাতে সদর উপজেলার চাঁদবিল মোড়ে একটি চায়ের দোকান থেকে ডিবি পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।

তারা হলেন, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আবু মোরশেদ শোভন ও জয়খান। নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দায়ের করা একটি মামলা চলমান রয়েছে।

শোভন মেহেরপুর পৌর এলাকার ক্যাশব পাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে, জয়খান স্টেডিয়াম পাডার সবুজের ছেলে।

মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাউদ্দিন তাদের গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। 

 

 

 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

নিখোঁজের ৩ দিন পর অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার 

ঢাকার জেলার নবাবগঞ্জ থেকে নিখোঁজের ৩ দিন পর মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থেকে শাহ আলম (৬৫) নামে এক অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

রবিবার (৬ মার্চ) সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের খারশুর গ্রামের রাস্তার পাশ থেকে ওই লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা চালককে হত্যা করে অটোরিকশাটি ছিনতাই করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। 

নিহত অটোরিকশাচালক শাহ আলম ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ ও স্বজনরা জানিয়েছেন, প্রতিদিনের মতো গত বুধবার নিজ বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বের হন চালক শাহ আলম। এরপর রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান মিলেনি। এতে পরিবারের পক্ষ থেকে নবাবগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। 

সিরাজদিখান উপজেলার শেখরনগর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ তাইজুল ইসলাম জানান, খারশুল গ্রামের রাস্তার পাশে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। পরে ঘটনাস্থলে পৌছে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। 

তিনি আরো জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে চালককে হত্যা করে তার অটোরিকশা নিয়ে চম্পট দিয়েছে দুস্কৃতকারীরা। পরে লাশ গুমের উদ্দেশ্যে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে গেছে। অটোরিকশা চালক শাহ আলম গত ২ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন।

ঢাকা/রতন/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ