শুক্রবার খবরটা ‘ব্রেক’ হয়েছে খোদ প্রধান উপদেষ্টার দাপ্তরিক ফেসবুক পেইজে– মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গার তালিকা থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার জনকে প্রত্যাবাসনযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে তারা। আরও ৭০ হাজার জনের নাম ও ফটোগ্রাফ বাড়তি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য অপেক্ষমাণ। ব্যাংককে বহুল আলোচিত বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার ‘হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ’ ড.

খলিলুর রহমানকে বিষয়টি জানিয়েছেন মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী উ থান শোয়ে। মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী এটিও নিশ্চিত করেছেন যে, তালিকাভুক্ত অবশিষ্ট ৫ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাই-বাছাইয়ের কাজটিও দ্রুততার সঙ্গে বিবেচিত হবে।

নিউজরুমের ব্যবস্থাপকরা যেভাবে বলে থাকেন, খবরটায় ‘কিছু প্রশ্ন’ রয়েছে। আমরা জানি, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি ‘অ্যারেঞ্জমেন্ট’ স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এর ভিত্তিতে ২০১৮-২০ সালের মধ্যে ছয় দফায় ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করেছিল বাংলাদেশ। প্রশ্ন হচ্ছে, এই ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনযোগ্য বিবেচিত হয়েছে কত জনের মধ্যে। ধরে নিচ্ছি, আড়াই লাখের মধ্যে; নিশ্চিত ১ লাখ ৮০ হাজার ও অধিকতর যাচাইযোগ্য ৭০ হাজার যোগ করে। বাকি সাড়ে পাঁচ লাখের মধ্যে আরও কতজন অধিকতর যাচাইযোগ্য হতে পারে? যারা অধিকতর যাচাইযোগ্য, তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত কী?

চুক্তিতে বলা হয়েছিল, ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর থেকে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করা হবে। চুক্তির পরও বিভিন্ন দফায়, বিশেষত ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে চলমান সংঘর্ষে আরও রোহিঙ্গা সীমান্তে পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। আশ্রিত ও তাদের ঘরে জন্মানো মিলে বাংলাদেশে এখন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কমবেশি ১৪ লাখে পৌঁছেছে। যদি তালিকাভুক্ত ৮ লাখের সবাই প্রত্যাবাসনযোগ্য বিবেচিতও হয়, বাকি ৬ লাখের কী হবে?
এছাড়া, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হওয়ার সময়সীমাই বা কী? ২০১৭ সালের চুক্তিতে বলা হয়েছিল, ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারির মধ্যে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সূচিত হবে। গত সাড়ে সাত বছরে একজন রোহিঙ্গাও প্রত্যাবাসন সম্ভব হয়নি। যে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গার কথা ‘নিশ্চিত’ করা হয়েছে, তাদের 
প্রত্যাবাসনও কবে শুরু বা শেষ হবে?

বড় প্রশ্ন হচ্ছে, প্রতিশ্রুতির সাড়ে সাত বছর পর এসে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে চাইছে কোন ‘মিয়ানমার’? গত দেড় বছরে মিয়ানমার কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছে। যেমন, দেশটিতে সাতটি ‘স্টেট’ ও সাতটি ‘রিজিয়ন’ রয়েছে। প্রসঙ্গত, দেশটির বৃহত্তম নৃগোষ্ঠী ‘বামার’ অধ্যুষিত বৃহত্তর প্রশাসনিক ইউনিটগুলো ‘রিজিয়ন’ নামে পরিচিত; যেমন– রেঙ্গুন রিজিয়ন, ইরাবতী রিজিয়ন, মান্দালয় রিজিয়ন। অন্যান্য বৃহত্তর নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত অঞ্চল ‘স্টেট’ নামে পরিচিত; যেমন রাখাইন স্টেট, চিন স্টেট, কাচেন স্টেট, কারেন স্টেট। স্টেট ও রিজিয়নের প্রশাসনিক গঠন অভিন্ন; পার্থক্য কেবল নৃগোষ্ঠীগত। গত দেড় বছরে স্টেটগুলো সব সংশ্লিষ্ট এলাকার বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর দখলে চলে গেছে। এখন তারা চারদিক থেকে রিজিয়নগুলোতেও হামলা চালাচ্ছে।

যেমন বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাজ্য রাখাইন স্টেটের ৯০ শতাংশ এলাকা গত বছর ডিসেম্বর থেকে আরাকান আর্মির দখলে; বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের অপর রাজ্য চিন স্টেটের পরিস্থিতিও তথৈবচ। 
রাখাইনের অন্তত ৪টি টাউনশিপে জনসংখ্যার দিক থেকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী সংখ্যাগুরু বা সমানে সমান ছিল: মংডু, বুথিডং, রাথিডং ও সিত্তয়ে বা প্রাচীন আকিয়াব বন্দর। এর বাইরে আরও চারটি টাউনশিপে, রাখাইন স্টেটের মিনবিয়া, ম্রাউক-উ, চ্যাকট্য এবং চিন স্টেটের পালেটওয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক রোহিঙ্গা বসতি ছিল। এর মধ্যে সিত্তয়ে ছাড়া বাকিসব রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসতিবহুল অঞ্চল এখন আরাকান আর্মির দখলে।
এটিও মনে রাখতে হবে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ে গত সাড়ে সাত বছরে মিয়ানমার থেকে বারংবার প্রতিশ্রুতি এসেছে। সেটি প্রতিপালিত হয়নি। এমনকি রাখাইনে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা প্রদান এবং রোহিঙ্গাদের সীমান্তের দিকে ঠেলে না দেওয়ার যে প্রতিশ্রুতি ২০১৭ সালের চুক্তিতে তারা দিয়েছিল, সেটিও পরের মাস থেকে ভঙ্গ শুরু হয়েছিল। এখন এমন কী ঘটল যে, জান্তার প্রতিশ্রুতিতে ‘নিশ্চিত’ হওয়া যাবে?

তর্কের খাতিরে যদি মিয়ানমার জান্তার এবারের প্রতিশ্রুতির প্রতি আস্থা রাখাও যায়, প্রশ্ন ওঠে যে তারা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করবে কোথায়? রাখাইনের রোহিঙ্গা অধ্যুষিত মংডু, বুথিডং, রাথিডং টাউনশিপ তো তাদের দখলে নেই, রাখাইন রাজ্যের বাকি অংশ থেকেও জান্তা নিজেই বিতাড়িত। নিজেই বিতাড়িত যে ভূমি থেকে, সেখানে আরেকজনকে প্রত্যাবাসনের নিশ্চয়তা দেওয়া বাংলা প্রবাদের ‘উড়ে খৈ গোবিন্দ নমঃ’ ছাড়া কিছু নয়।

এমনকি যে বিমসটেক সম্মেলনে মিয়ানমার জান্তা এই প্রত্যাবাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, সেখানে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জান্তাবিরোধী রাজনৈতিক দল ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্য সরকার বা এনইউজি। ওই সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দ্য জিন মার অং বলেছেন, ব্যাংকক সম্মেলনে জান্তার অংশগ্রহণ বিমসটেক সনদের লঙ্ঘন; কারণ তারা 
মিয়ানমারের জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি নয় (ইরাবতী, ৪ এপ্রিল ২০২৫)।


এটি এখন মোটামুটি স্পষ্ট, বাকি মিয়ানমারে যাই ঘটুক, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনস্থল রাখাইন স্টেটে বর্তমানে ও আগামী কয়েক বছরে আরাকান আর্মিই প্রধান অনুঘটক। ইতোমধ্যে আরাকান আর্মির রাজনৈতিক শাখা ইউনাইটেড লিগ অব আরাকান নিজস্ব বেসামরিক সরকার ব্যবস্থাও চালু করেছে। মিয়ানমার বিশেষজ্ঞ ডেভিড স্কট মেথিয়েসন এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে সম্প্রতি এক নিবন্ধে বলেছেন যে, ২০২৫ সাল হতে যাচ্ছে রাখাইনের স্বাধীনতার বছর (ইরাবতী, ১৯ মার্চ ২০২৫)। 

আরও আগে থেকে আমরা কিছু বিশ্লেষক বলে আসছি যে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতায় বরং আরাকান আর্মির সঙ্গে সমঝোতায় যাওয়া ভালো। আগ্রহীরা পড়ুন (‘স্বাধীন’ রাখাইন রাষ্ট্রে রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ, সমকাল, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪)। 
অন্তত রাখাইনের প্রশ্নে, মিয়ানমার জান্তা এখন মড়া ঘোড়া। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের মতো জটিল, দীর্ঘমেয়াদি ও নাজুক ইস্যুতে বাংলাদেশ মড়া ঘোড়ার ওপর বাজি ধরবে কেন?
এটি ঠিক, রাখাইন পুরোটা দখলে নেওয়ার আগ পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের অধিকার ও প্রত্যাবর্তন বিষয়ে আরাকান আর্মি ইতিবাচক কথা বললেও এখন নানা যদি, কিন্তু, তবে সামনে আনছে। রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের জাতিগত দ্বন্দ্বের অনেক পুরোনো কথায় হাত দিচ্ছে। তা সত্ত্বেও আরাকান আর্মির বিকল্প মিয়ানমারের জান্তা হতে পারে না। তাদের কথায় আশ্বস্ত হয়ে হাত-পা গুটিয়ে প্রত্যাবাসনের অপেক্ষায় থাকারও মানে নেই।

মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশ সফরে এসে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশ থেকে রাখাইনে ‘হিউম্যানিটারিয়ান করিডোর’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছেন। এর বদলে রাখাইনে যদি জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা যায়, সেটি হবে সবচাইতে কার্যকর। সেজন্যও মিয়ানমারের জান্তা নয়; আরাকান আর্মির সঙ্গে আলোচনার বিকল্প নেই। এই কথা খুলে বলার কিছু নেই যে, আলোচনা ও দরকষাকষির ক্ষেত্রে হাতে নিজস্ব ‘কার্ড’ থাকতে হয়। বাংলাদেশের হাতে কার্ড যে একেবারে নেই, তা নয়; চাইলে এখনও খেলা সম্ভব বৈকি। তার বদলে মিয়ানমার জান্তার মাধ্যমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রত্যাশা অসম্ভবের পায়ে মাথা কুটে মরার নামান্তর মাত্র। 

শেখ রোকন: লেখক ও নদী-গবেষক
skrokon@gmail.com

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ১ ল খ ৮০ হ জ র আর ক ন আর ম র র খ ইন স ট ট ২০১৭ স ল র র খ ইন র হয় ছ ল র দখল ত বছর

এছাড়াও পড়ুন:

ফাইনালের আগে রিয়ালের শঙ্কা সাম্প্রতিক ফর্ম

যে কোন পর্যায়ের ফুটবলে রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার ম্যাচ মানেই উত্তাপ, মহারণ বা ক্লাসিক ধ্রুপদি। ম্যাচের আগেই মাঠের বাইরে শুরু হয়ে যায় এই রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের উত্তেজনা। শনিবার (২৬ এপ্রিল) দিবাগত রাতে কোপা দেল রে ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এই দুই দল। তবে এবারের উত্তাপ যেন স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি। যার মূলে এই ম্যাচ পরিচালনাকারী রেফারি!

এই মৌসুমে দুই দল তৃতীয়বারের মতো একে ওপরের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। যেখানে রিয়াল মাদ্রিদ আগের দুই ম্যাচেই লজ্জাজনকভাবে হেরেছে। লা লিগায় ঘরের মাঠে ৪-০ গোলে এবং সৌদি আরবে সুপারকোপার ফাইনালে ৫-২ ব্যবধানে পরাজিত হয় লস ব্ল্যাঙ্কসরা। দুই দল আরও একবার মুখোমুখি হবে দুই সপ্তাহের মধ্যে, সম্ভাব্য লা লিগা শিরোপা নির্ধারক ম্যাচে।

রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লিগে আর্সেনালের বিপক্ষে ৫-১ এগ্রিগেটে হেরেছে। তবে তারা লা লিগায় শেষ তিনটি ম্যাচেই জয় পেয়েছে। তুলনামূলক সহজ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এসব জয় এসেছে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে। সবগুলো ম্যাচেই মাত্র এক গোলের ব্যবধানে জয় পেয়েছে তারা। যদিও দুটি ম্যাচে আথলেটিক বিলবাও ও গেটাফের বিপক্ষে রিয়ালের কিছুটা উন্নতি চোখে পড়েছে।

আরো পড়ুন:

‘এল ক্লাসিকো’র আগে রিয়ালের মুখোমুখি রেফারি

এমবাপ্পের লাল কার্ড, এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ

বার্সেলোনা তাদের স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানদোভস্কিকে চোটের কারণে হারালেও, হানসি ফ্লিকের দলে খুব একটা প্রভাব পড়েনি। ২০২৫ সালে তারা কেবল ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে হেরেছে। যদিও তারা দুই লেগ মিলিয়ে সেই দ্বৈরথ জিতেছে। তাদের শেষ তিনটি জয়ও রিয়াল মাদ্রিদের মতোই। সবগুলোতেই মাত্র এক গোলের ব্যবধান। সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে ৪-৩ ব্যবধানে এবং লেগানেস ও মায়োর্কার বিপক্ষে ১-০ গোলে।

রিয়াল তিনজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে পাচ্ছে না ফাইনালে। এদের মধ্যে এদের মিলিশাও এবং দানি কারভাহাল পুরো মৌসুম ধরেই চোটের কারণে স্কোয়াডের বাইরে।  সম্প্রতি এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গাও চোট পেয়েছেন। এই ফরাসি মিডফিল্ডারও ২০২৫-২৬ মৌসুমের আগে মাঠে ফিরতে পারবেন না। তবে কিছুটা স্বস্তির বিষয় হলো, ফেরলান মঁদি, ডভিড আলাবা এবং কিলিয়ান এমবাপ্পে এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে চোট কাটিয়ে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।

গত কয়েক সপ্তাহে বার্সাতেও বেশ কিছু চোট সমস্যা আছে। মার্ক বার্নাল পুরো মৌসুমেই মাঠের বাইরে। অন্যদিকে মার্ক কাসাদোও সম্প্রতি মৌসুম শেষ করে দেওয়া চোটে আক্রান্ত হয়েছেন। লেভানডোভস্কি ও আলেহান্দ্রো বালদেও এই ম্যাচে খেলবেন না। তবে মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেন দীর্ঘদিনের এসিএলের চোট থেকে সেরে উঠে দলে ফিরেছেন।

রিয়াল মাদ্রিদ পুরো মৌসুমজুড়েই সংগ্রাম করেছে, বিশেষ করে বার্সেলোনার বিপক্ষে। তবে, লস ব্ল্যাঙ্কসরা সাধারণত ফাইনাল ম্যাচে ভালো পারফর্ম করে। যদিও তারা শেষ ফাইনালে বার্সেলোনার কাছে হেরেছিল।

ঢাকা/নাভিদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সহজ হলো হজ রোমিং সুবিধা
  • পরিবেশ নিয়ে যাঁরা কাজ করতে চান, তাঁদের জন্য সুযোগ
  • বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ সুযোগ, বাংলা মাধ্যমে
  • ডেসকোর ৯ মাসে লোকসান কমেছে ৭০.৯২ শতাংশ
  • পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, নির্বাচিত ৫৯৯
  • সিঙ্গারের প্রথম প্রান্তিকে বড় লোকসান
  • প্রাইম ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা বেড়েছে ৫৯.৪৮ শতাংশ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশে প্রফেশনাল মাস্টার্স, প্রয়োজন সিজিপিএ ২
  • গ্রামীণফোনের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ৫২.৬৭ শতাংশ
  • ফাইনালের আগে রিয়ালের শঙ্কা সাম্প্রতিক ফর্ম