যৌন হয়রানির দায়ে ‘স্কুইড গেম’ তারকা ও ইয়ং-সুকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ৩ এপ্রিল ও ইয়ংয়ের বিরুদ্ধে এই দণ্ডের নির্দেশ দেন আদালত। খবর এনডিটিভির

ও ইয়ং-সুর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ আনেন এক অভিনেত্রী। তাঁর অভিযোগ, ২০১৭ সালে ও ইয়ং-সু তাঁকে জোর করে জড়িয়ে ধরেন, তাঁর হাত ধরেন ও গালে চুমু খান। আদালত গত বছরের মার্চে অভিনেতাকে দোষী সাব্যস্ত করে আট মাসের সাজা দিয়েছেন।

সঙ্গে যৌন হয়রানির বিষয়ে ৪০ ঘণ্টার বিশেষ ক্লাসে অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৭৯ বছর বয়সী এ অভিনেতাকে। আদালতের রায়ে দোষী প্রমাণিত হলেও এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইয়ং-সু। উচ্চ আদালতে আপিলের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি। সেই আপিল শুনানি শেষে এবার চূড়ান্ত রায় প্রদান করেছেন আদালত।

নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় সিরিজ ‘স্কুইড গেম’-এর সবচেয়ে প্রবীণ খেলোয়াড়, ওহ ই-নাম, জার্সি নম্বর ১। সবাই যাঁকে ‘ওল্ড ম্যান’ নামে ডাকত। এই সিরিজ প্রচারিত হওয়ার পর বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পান ও ইয়াং-সু। গোল্ডেন গ্লোব জেতেন, পরের বছর পান এমিতে মনোনয়ন।

আরও পড়ুন‘স্কুইড গেম’ অভিনেত্রী লি জু মারা গেছেন০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: য ন হয়র ন র

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটের দুই বন কর্মকর্তার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

বাগেরহাটের বন বিভাগের দুই কর্মকর্তা, তাঁদের স্ত্রী ও স্বজনের ১০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন আজ সোমবার এ আদেশ দেন।

যাঁদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে তাঁরা হলেন বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জি এম রফিক আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী আকলিমা আহমেদ, বন সংরক্ষক চিন্ময় মধু ও তাঁর স্ত্রী লোপা রানী মন্ডল, চিন্ময় মধুর আত্মীয় হরিদাস মধু ও তাঁর স্ত্রী দুলালী মধু।

দুদকের তথ্য অনুযায়ী, রফিক আহমেদের নামে ৬০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্র থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর স্ত্রীর নামে রয়েছে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র।

অপর দিকে চিন্ময় মধু ও তাঁর স্ত্রীর পাঁচটি ব্যাংক হিসাবে ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা জমা থাকার তথ্য পেয়েছে দুদক। এ ছাড়া হরিদাস মধু ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ২০ লাখ টাকা জমা থাকার তথ্য পাওয়া গেছে।

দুদক আদালতকে লিখিতভাবে বলেছে, বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রফিক আহমেদসহ অন্যদের ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে। তাঁরা এসব অর্থ হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন। শুনানি নিয়ে আদালত তাঁদের ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ