রান তাড়া করতে নেমে আবদুল্লাহ শফিক ও বাবর আজম দারুণ সূচনা এনে দিয়েছিলেন পাকিস্তানকে। তবে বাকি ব্যাটসম্যানরা সেই ধারাবাহিকতা বজাত রাখতে পারলেন না। আরো একবার নিজেদের ‘অনুমেয়’ প্রমাণ করল পাকিস্তান। তারা নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ব্যর্থ হলো, হঠাৎই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ব্যাটিং লাইন-আপের কারণে।

বে ওপভালে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিধান্ত নেনে পাকিস্তানের অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান। বৃষ্টিবিগ্নিত ম্যাচটা নেমে এসেছিল ৪২ ওভারে। নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট হারুয়ে ২৬৪ এয়ান সংগ্রহ করে স্বাগতিক নিউ জিল্যান্ড। জবাব দিতে নেমে ১ উইকেটে ৯৭ রানে পৌঁছে যাওয়া পাকিস্তান শেষ পর্যন্ত ৪০ ওভারে ২২১ রানে অলআউট হয়। ব্ল্যাক ক্যাপসরা ৪৩ রানে ম্যাচ জেতার পাশাপাশি ৩-০ ব্যবধানে সিরিজও নিজেদের করে নেয়।

বিস্তারিত আসছে.

.....
 

আরো পড়ুন:

আবারো জরিমানা গুনলো পাকিস্তান

হারের পর পাকিস্তান দলের জরিমানা

ঢাকা/নাভিদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে কোথায়

এবার কি তবে অবশেষে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিততে যাচ্ছেন মোহাম্মদ সালাহ?
আভাস সে রকমই। তবে মৌসুমের শেষে এসে যদি রবার্ট লেভানডফস্কি বা হ্যারি কেইন অবিশ্বাস্য কিছু করে ফেলেন, আরও একবার হতাশ হতে হবে লিভারপুলের মিসরীয় ফরোয়ার্ডকে। আরও একবার কথাটা বলা হচ্ছে, কারণ আগেও বেশ কয়েকবার এই পুরস্কার জেতার খুব কাছে গিয়েছিলেন সালাহ, শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি। অন্যদিকে লেভানডফস্কি, কেইন কিংবা আর্লিং হলান্ডের এরই মধ্যে সৌভাগ্য হয়েছে পুরস্কারটি জেতার।

ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু কী

সহজ কথায়, প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে যিনি সবচেয়ে বেশি গোল করেন, তাঁকে দেওয়া হয় সোনার বুট, যে পুরস্কারের আনুষ্ঠানিক নাম ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।
এমনিতে ইউরোপের সব লিগই আলাদা করে প্রতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট পুরস্কার দেয়। তবে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু তাঁকেই দেওয়া হয়, যিনি পুরো ইউরোপে সব লিগ মিলিয়ে গোলের জন্য সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পান। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।  

লিগে ৩৩ ম্যাচে সালাহ গোল করেছেন ২৭টি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ