চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দেওয়ানহাট এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেছে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ সময় ওই রিকশার চালক এবং দুই যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

আহত ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার খাগরিয়া এলাকার জাহাঙ্গীর আলম (২২), মো.

ইমরান (২০) ও মো. মোরশেদ (৩৫)। তাঁদের মধ্যে জাহাঙ্গীর রিকশার চালক এবং অন্য দুজন যাত্রী। তাঁদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পূরবী পরিবহনের একটি বাস চট্টগ্রাম নগরের দিকে যাচ্ছিল। দেওয়ানহাট মোড় এলাকায় পৌঁছানোর পর বাসটি একটি ব্যাটারিচালিত রিকশাকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এ সময় রিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায় এবং রিকশায় থাকা চালকসহ তিন ব্যক্তি আহত হন। প্রথমে তাঁদের স্থানীয় দোহাজারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তিনজনকেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। দোহাজারী হাইওয়ে থানার ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ১৩ মার্চ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারীতে দ্রুতগামী একটি বাসের চাপায় অটোরিকশার চালক ও দুই স্কুলশিক্ষার্থী ভাই-বোন নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল। দুর্ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ জনতা দোহাজারীতে মহাসড়ক অবরোধ করে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

ঠান্ডা একটা গান গাওয়ার ইচ্ছা ছিল জেফারের

‘ঝুমকা’ গান দিয়ে কোটি কোটি গান প্রেমী মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন জেফার রহমান। তিনি একাধারে গায়ক, গীতিকার এবং সুরকার। জেফার এবার একেবারে ভিন্ন রকমের গান নিয়ে হাজির হয়েছেন। ‘দাগি’ সিনেমায় তার গাওয়া ও সুর করা গান ‘নিয়ে যাবে কি’ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে। 

দাগি সিনেমাতে গাওয়া গানটি নিয়ে জেফার বলেন, ‘‘মানুষের ধারণা ছিল, আমি শুধু ধুমধাড়াক্কা গান করি। নিজের সুরে ঠান্ডা ধরনের একটা গান করার খুব ইচ্ছা ছিল। শিহাব (শাহীন) ভাই গানটা নিয়েছেন, তার প্রতি কৃতজ্ঞ।’’

‘নিয়ে যাবে কি’ গানটি দাগি মুক্তির পর এসেছে। চরকির ইউটিউবে গানটি প্রকাশের পর ৮ লাখের বেশি মানুষ গানটি গুনেছেন। প্রিতম নামের একজন লিখেছেন, ‘‘এই গানটা মুভির এত সুন্দর সময়ে আসে শুনতে খুবই শ্রুতিমধুর লাগে। জেফারের ভয়েসের সাথেই এই গানটা যায়।’’

আরো পড়ুন:

বর্তমান নাকি ভবিষ্যৎকে বেশি গুরুত্ব দেবেন?

সফলতার ‘সিক্রেট’ একটাই: জ্যাক মা

আরেকজন লিখেছেন, ‘‘অসাধারন গায়কী। বাংলা সিনেমার গানকে অনন্য উচ্চতায় নেয়ার জন্য এইরকম গান দরকার। জেফারের কন্ঠে গানটি এই সিনেমায় একটি দারুন আবহ সৃষ্টি করেছে।’’

জেফার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ইংরেজি গান দিয়ে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, শুরুতে বাণিজ্যিক গান করার কথা ভাবেননি তিনি। কোভিড চলাকালে ঘরবন্দী সময়ে বাংলা গান নিয়ে কাজ শুরু করেন। গান সুরকরার পাশাপাশি লেখেনও তিনি। ভালোবাসেন এক্সপেরিমেন্ট করতে। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ