আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার আহ্বান
Published: 4th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং পারস্পরিক সমৃদ্ধির জন্য আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) ২০তম বিমসটেক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের ফাঁকে শ্রীলঙ্কার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী অরুণ হেমাচন্দ্র এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের মধ্যে এক বৈঠকে এই আলোচনা হয়।
শুক্রবার (৪ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
দুই বিশিষ্ট ব্যক্তি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো গভীর করার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
এর আগে, বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্র মনি পান্ডে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
উপদেষ্টা আঞ্চলিক সহযোগিতা এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিমসটেক সচিবালয়ের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং আঞ্চলিক ফোরামের আসন্ন সভাপতি হিসেবে বিমসটেক প্রক্রিয়ার প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
মহাসচিব বিমসটেকের আসন্ন ৩০তম বার্ষিকী উদযাপনে বাংলাদেশের সমর্থন কামনা করেন।
জবাবে, উপদেষ্টা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান এবং বার্ষিকী উদযাপনের জন্য একটি বিস্তৃত পরিকল্পনা রূপরেখা তৈরি করতে বিমসটেক সচিবালয়কে উৎসাহিত করেন।
উভয় পক্ষই বাংলাদেশের আসন্ন সভাপতিত্বকে সফল করতে এবং বিমসটেকের তিন দশকের আঞ্চলিক সহযোগিতা যথাযথভাবে উদযাপনের জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
আজ ব্যাংককে অনুষ্ঠেয় ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ২০তম বিমসটেক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তথ্যসূত্র: বাসস
ঢাকা/ইভা
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক সহয গ ত পরর ষ ট র ব মসট ক উপদ ষ ট মন ত র
এছাড়াও পড়ুন:
ঠান্ডা একটা গান গাওয়ার ইচ্ছা ছিল জেফারের
‘ঝুমকা’ গান দিয়ে কোটি কোটি গান প্রেমী মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন জেফার রহমান। তিনি একাধারে গায়ক, গীতিকার এবং সুরকার। জেফার এবার একেবারে ভিন্ন রকমের গান নিয়ে হাজির হয়েছেন। ‘দাগি’ সিনেমায় তার গাওয়া ও সুর করা গান ‘নিয়ে যাবে কি’ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে।
দাগি সিনেমাতে গাওয়া গানটি নিয়ে জেফার বলেন, ‘‘মানুষের ধারণা ছিল, আমি শুধু ধুমধাড়াক্কা গান করি। নিজের সুরে ঠান্ডা ধরনের একটা গান করার খুব ইচ্ছা ছিল। শিহাব (শাহীন) ভাই গানটা নিয়েছেন, তার প্রতি কৃতজ্ঞ।’’
‘নিয়ে যাবে কি’ গানটি দাগি মুক্তির পর এসেছে। চরকির ইউটিউবে গানটি প্রকাশের পর ৮ লাখের বেশি মানুষ গানটি গুনেছেন। প্রিতম নামের একজন লিখেছেন, ‘‘এই গানটা মুভির এত সুন্দর সময়ে আসে শুনতে খুবই শ্রুতিমধুর লাগে। জেফারের ভয়েসের সাথেই এই গানটা যায়।’’
আরো পড়ুন:
বর্তমান নাকি ভবিষ্যৎকে বেশি গুরুত্ব দেবেন?
সফলতার ‘সিক্রেট’ একটাই: জ্যাক মা
আরেকজন লিখেছেন, ‘‘অসাধারন গায়কী। বাংলা সিনেমার গানকে অনন্য উচ্চতায় নেয়ার জন্য এইরকম গান দরকার। জেফারের কন্ঠে গানটি এই সিনেমায় একটি দারুন আবহ সৃষ্টি করেছে।’’
জেফার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ইংরেজি গান দিয়ে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, শুরুতে বাণিজ্যিক গান করার কথা ভাবেননি তিনি। কোভিড চলাকালে ঘরবন্দী সময়ে বাংলা গান নিয়ে কাজ শুরু করেন। গান সুরকরার পাশাপাশি লেখেনও তিনি। ভালোবাসেন এক্সপেরিমেন্ট করতে।
ঢাকা/লিপি