ভারতের আইপিএস কর্মকর্তা মনোজ শর্মা ও আইআরএস কর্মকর্তা শ্রদ্ধা জোশি দম্পতির জীবনের গল্পে নির্মিত ‘টুয়েলভথ ফেল’ সিনেমাটি দেখতে হুমড়ি খেয়েছিলেন দর্শকেরা। অল্প বাজেটের এই সিনেমা ২০২৩ সালে বলিউডের সবচেয়ে ব্যবসাসফল সিনেমার একটি। মনোজ চরিত্রে প্রাণ দিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছেন বলিউডের অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি। টেলিভিশনের প্রথম সারির অভিনেতা থেকে শুরু করে বড় পর্দার বিখ্যাত তারকা। নিজের ক্যারিয়ারে নিঃসন্দেহে অনেক দূর এগিয়েছেন বিক্রান্ত।

আজ ৩ এপ্রিল আলোচিত এই অভিনেতার জন্মদিন। নিজের অভিনয়ের ওপর ভর করেই তিনি আজ জয় করে নিয়েছেন বহু মানুষের মন। গুগলে তাঁর নাম লিখলেই পাশাপাশি চলে আসবে ‘টুয়েলভথ ফেল’ ছবিটির নাম। ছবিটি নিয়েই সবচেয়ে চর্চিত বিক্রান্তের। ছবির গল্পের মনোজের মতো বিক্রান্তের গল্পটিও সিনেমার মতোই যেন। নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসেছেন; সিনেমায় প্রতিষ্ঠা পেতে কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে।

আরও পড়ুনআইএএস কর্মকর্তা হতে চেয়েছিলেন এই তারকা০৬ মার্চ ২০২৪বিক্রান্ত ম্যাসি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে কোথায়

এবার কি তবে অবশেষে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিততে যাচ্ছেন মোহাম্মদ সালাহ?
আভাস সে রকমই। তবে মৌসুমের শেষে এসে যদি রবার্ট লেভানডফস্কি বা হ্যারি কেইন অবিশ্বাস্য কিছু করে ফেলেন, আরও একবার হতাশ হতে হবে লিভারপুলের মিসরীয় ফরোয়ার্ডকে। আরও একবার কথাটা বলা হচ্ছে, কারণ আগেও বেশ কয়েকবার এই পুরস্কার জেতার খুব কাছে গিয়েছিলেন সালাহ, শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি। অন্যদিকে লেভানডফস্কি, কেইন কিংবা আর্লিং হলান্ডের এরই মধ্যে সৌভাগ্য হয়েছে পুরস্কারটি জেতার।

ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু কী

সহজ কথায়, প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে যিনি সবচেয়ে বেশি গোল করেন, তাঁকে দেওয়া হয় সোনার বুট, যে পুরস্কারের আনুষ্ঠানিক নাম ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।
এমনিতে ইউরোপের সব লিগই আলাদা করে প্রতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট পুরস্কার দেয়। তবে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু তাঁকেই দেওয়া হয়, যিনি পুরো ইউরোপে সব লিগ মিলিয়ে গোলের জন্য সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পান। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।  

লিগে ৩৩ ম্যাচে সালাহ গোল করেছেন ২৭টি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ