রূপগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও ১০ জনকে কুপিয়ে জখম করার ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) সকালে উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী  ডালিম মিয়া জানান, গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মুদি মনোহারির ব্যবসা করে আসতেছি। একই এলাকার  গ্রামীন ওয়াটারের সামনে ফারুক মিয়া নামে এক ব্যবসায়ীর সাথে ইব্রাহিম, মোক্তার, আল-আমীনের সাথে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে  বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়। 

পরে ভূলতা ইউনিয়নের মর্তুজাবাদ এলাকার মঞ্জুরের ছেলে জেলা ছাত্র দলের সাবেক প্রচার সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ও গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন দক্ষিণ পাড়া এলাকার নাসু ফকিরের ছেলে ইউনিয়ন ছাত্র দলের সাবেক সহ সভাপতি রাসেল ফকিরের নেতৃত্বে অজ্ঞাত ২০ থেকে ৩০ জন সন্ত্রাসী আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট করে ৩ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে। এ সময় ইব্রাহিম, মোক্তার, আল আমিন, শাহজাহান, মামুনসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম করে।

এ বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিয়াকত আলী বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পরিদর্শন করেছেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ