সামুদ্রিক পরিবহন সহযোগিতা চুক্তিতে সই করলেন বিমসটেকের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
Published: 3rd, April 2025 GMT
বঙ্গোপসাগরীয় সাত দেশের জোটের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহনে সহায়তার লক্ষ্যে একটি চুক্তিতে সই করেছেন বিমসটেকের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের একটি হোটেলে বৃহস্পতিবার সকালে বিমসটেক মন্ত্রী পর্যায়ের ২০তম বৈঠকের আগে জোটের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এই চুক্তিটি সই করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিমসটেক সমুদ্র পরিবহন সহযোগিতা চুক্তি আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
পরে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো.
আন্ত–আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে বিমসটেক মুক্তবাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) কার্যকর বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাস্তব ও ফলাফলমুখী সহযোগিতার ওপর জোর দিয়েছেন পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব মসট ক পরর ষ ট রমন ত র পরর ষ ট র ব মসট ক
এছাড়াও পড়ুন:
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী।
বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।
স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে।