টিকটকের ভিডিও করতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
Published: 2nd, April 2025 GMT
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় টিকটকের ভিডিও করতে গিয়ে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে সাকিব (১৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার ধরাধরপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত সাকিব দক্ষিণ সুরমার কামালবাজার ইউনিয়নের কুড়িগ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে। তিনি ধরাধরপুর এলাকায় ছাদেক মিয়ার কলোনিতে পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতেন।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে চার বন্ধু মিলে টিকটক ভিডিও করতে ধরাধরপুর এলাকায় দুইতলা বাসার ছাদে ওঠে। ভিডিও করার সময় সাকিব অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরো পড়ুন:
মাগুরায় সড়কে হাতির আকস্মিক মৃত্যু
সাজেকে আগুনে পুড়ে মৃত্যু
দক্ষিণ সুরমা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ মারফত জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ঢাকা/নুর/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ন হত ভ ড ও কর
এছাড়াও পড়ুন:
অনশন প্রত্যাহার করলেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরিফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার।
এই সিদ্ধান্তের পর বুধবার দিবাগত রাত ১টায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. তানজীম উদ্দিন খান শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভঙ্গ করান। পরে শিক্ষার্থীরা অনশনস্থল থেকে নিজ নিজ হলে ফিরে যান।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মামুন অর রশিদ জানান, কুয়েটের সাম্প্রতিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভূত সংকট নিরসন এবং শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার লক্ষ্যে উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। অবিলম্বে একটি সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে এ দুটি পদে নতুন নিয়োগ প্রদান করা হবে। অন্তর্বর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কার্যক্রম চালু রাখার স্বার্থে জ্যেষ্ঠ অধ্যাপকদের মধ্য থেকে একজনকে সাময়িকভাবে উপাচার্যের দায়িত্ব অর্পণ করা হবে।
শিক্ষার্থীরা জানান, উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে গত ১৫ এপ্রিল থেকে তারা ক্যাম্পাসে আন্দোলন শুরু করেন। এরপর গত সোমবার থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেছিলেন।