আয় গোপন করার অভিযোগে রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছিল স্পেনের কর কর্তৃপক্ষ। সেই মামলার বিচার শুরু হয়েছে আজ।

দোষী সাব্যস্ত হলে ৪ বছর ৯ মাসের কারাদণ্ড হতে পারে আনচেলত্তির, জরিমানা হতে পারে ৩২ লাখ ইউরো (প্রায় ৪২ কোটি টাকা)। তবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আনচেলত্তি বলেছেন, তিনি কখনো জালিয়াতি করার কথা ভাবেননি।

স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদের প্রাদেশিক আদালতে স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় বিচার কাজ শুরু হয়েছে। গত রাতে রিয়াল মাদ্রিদকে কোপা দেল রের ফাইনালে তোলা আনচেলত্তি আজ সকাল সকাল চলে আসেন আদালতে। সঙ্গে ছিলেন রিয়ালের সহকারী কোচ ও তাঁর ছেলে দাভিদ আনচেলত্তি, দ্বিতীয় স্ত্রী মারিয়ান বারেনা ম্যাকক্লে ও সৎ মেয়ে ক্লোয়ি ম্যাকক্লে।

আদালতে প্রায় ৪০ মিনিট শুনানি হয়েছে। এ সময় আনচেলত্তি বলেন, ‘আমার কাছে সবকিছু ঠিকঠাক মনে হয়েছে। আমি কখনো জালিয়াতি করার কথা ভাবিনি।’

আজ সকাল সকাল আদলতে হাজির হন আনচেলত্তি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর বিষয়ে অনুসন্ধানে নামছে দুদক

দুর্নীতির অভিযোগে অব্যাহতি পাওয়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও)
ছাত্র প্রতিনিধি তুহিন ফারাবির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নামছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন।
      
তিনি বলেন, তাদের দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমে যে প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে আইন অনুযায়ী সেটি কমিশনের যাচাই-বাছাই সেল থেকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রকাশ্য অনুসন্ধান শুরু হবে। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ জমা হলেও একই সেল সেটি খতিয়ে দেখার পর একই প্রক্রিয়ায় অনুসন্ধান শুরু হবে। দুর্নীতির আমলযোগ্য তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেলে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।

জানা গেছে, গত ২২ এপ্রিল প্রজ্ঞাপন জারি করে যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ২২ এপ্রিল প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও উপদেষ্টা তাকে অব্যহতি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন গত ৮ এপ্রিল। চলতি বছরের গত ১৪ আগস্ট মোয়াজ্জেম হোসেনকে এপিএস হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। 

এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) (ছাত্র প্রতিনিধি) তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
 


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ