অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এফ এম বোরহান উদ্দিন আজ বুধবার (২ এপ্রিল) দেশটির গভর্নর জেনারেল স্যাম মোস্টান এসির কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।

পরিচয়পত্র পেশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গভর্নর জেনারেলের অফিসিয়াল সেক্রেটারি জেরাল্ড মার্টিন, অস্ট্রেলিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিনিধি ক্যাটরিনা কুপার, ডেপুটি সেক্রেটারি, হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং অস্ট্রেলিয়া সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।

পরিচয়পত্র পেশ শেষে তারা সংক্ষিপ্ত একান্ত আলোচনায় মিলিত হন, যেখানে দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। গভর্নর জেনারেল বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে অভিনন্দন জানান এবং তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

হাইকমিশনার গভর্নর জেনারেলকে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশের জনগণের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন। একইভাবে গভর্নর জেনারেল বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানান।

অস্ট্রেলিয়াতে হাইকমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার আগে এফ এম বোরহান উদ্দিন ফিলিপাইনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ঢাকা/হাসান/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে নানা ও সৎ বাবা গ্রেপ্তার  

বন্দরে আড়াই বছরের এক  শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।  এ ঘটনায় শিশুটির সৎ পিতা  ইসলাম মিয়া (২৩) ও  নানা আক্তার হোসেন (৫০) কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।  

গ্রেপ্তারকৃত সৎ পিতা ইসলাম মিয়া বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার মোঃ ইমরান মিয়ার ছেলে ও নানা  আক্তার হোসেন ফতুল্লা থানার লামাপাড়া শিবু মার্কেট এলাকার মৃত আলমাস মিয়ার ছেলে। 

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের  আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে শিশুর বাবা বাদী হয়ে বন্দর থানায় মামলা করেছেন।

শিশুটির বাবা জানান, তিনি চার বছর আগে বিয়ে করেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় তাদের একটি কন্যা সন্তান হয়। স্ত্রীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় এক মাস আগে তাদের ডিভোর্স হয়। এরপর বন্দরের নবীগঞ্জ কুশিয়ারা এলাকার ইমরান মিয়ার ছেলে মো. ইসলামের সঙ্গে তার স্ত্রীর  দ্বিতীয় বিয়ে হয়। 

তার আড়াই বছর বয়সের মেয়েটি মায়ের সঙ্গে কুশিয়ারা সৎ বাবার বাড়িতে থাকত। বুধবার রাত দেড়টার দিকে এক আত্মীয়ের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে জানতে পারেন যে মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। পুলিশ মেয়েকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামি আক্তার হোসেন ও মো. ইসলামকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ