কুষ্টিয়ায় পৃথক দুইটি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সদর ও খোকসা উপজেলায় এসব দুর্ঘটনা ঘটে।

কুষ্টিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মশাররফ হোসেন তিন জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘‘গত রাতে সদর উপজেলার কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন একজন। তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’’

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রামে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০

চট্টগ্রামে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

নিহতরা হলেন- রাহাত ইসলাম পলাশ (৩০) ও ফাহিম অনিক (২৩)। তারা সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে। আহত যুবকের নাম তানভীর গণি (২৩)।

এর আগে, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দি‌কে খোকসা উপজেলার বিলজা‌নি বাজার এলাকায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় রাস্তায় ছিট‌কে পড়ে মঈনুদ্দিন শেখ (৭০) নামের এক নির্মাণশ্রমিক আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি উপজেলার শিমু‌লিয়া গ্রামের মৃত চতুর আলীর ছেলে।

ঢাকা/কাঞ্চন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ