যশোরের অভয়নগরে হাড়ি ফুচকা খেয়ে অন্তত ৫০ জন অসুস্থ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪০ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। অন্যরা হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
চিকিৎসকরা জানান, খাবার প্রস্তুতে ত্রুটির কারণে একযোগে এত মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও গর্ভবতী নারীসহ গুরুতর কিছু রোগী রয়েছে।
হাসপাতালে ভর্তি রোগীরা জানান, অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়া ভৈরব ব্রিজের পূর্বপাশে মনিরুজ্জামানের চটপটির দোকান রয়েছে। সেখানে হাড়ি ফুচকা নামে ফুচকা বিক্রি হচ্ছিল। ঈদের দিন বিকেলে সেখান থেকে অনেকে ফুচকা খান। রাত ১২টার দিকে তাদের বমি ও ডায়রিয়া শুরু হয়। মঙ্গলবার সকাল থেকে হাসপাতালে ভর্তি হতে থাকে অসুস্থরা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা.
তিনি আরও বলেন, ৪০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে শিশু ও গর্ভবতী নারীসহ গুরুতর কিছু রোগী রয়েছে।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
অভয়নগরে ঈদ মেলায় ফুচকা খেয়ে ৫০ জন হাসপাতালে ভর্তি
যশোরের অভয়নগরে ঈদ মেলায় ফুচকা খেয়ে শিশুসহ প্রায় ৫০ জন মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়া ব্যক্তিরা অভয়নগর উপজেলার আশ-পাশ এলাকার বাসিন্দা।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকালে অসুস্থ এসব রোগীদের অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
কাপাশহাটি গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা তাকিব হুসাইন জানান, ভৈরব সেতুর পূর্বপাড়ে দেয়াপাড়া এলাকায় ঈদের দিন মেলা বসেছিল। সেই মেলায় ফুচকা খেয়ে তার পরিবারের তিন জন, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলের ইমাম সাহেবের পরিবারের আট জন, প্রেমবাগ গ্রামের এক পরিবারের পাঁচ জন, যথাক্রমে আসাদুল, তার স্ত্রী সুমাইয়া, ছেলে সোহাগ ও সিয়াম, মেয়ে বৃষ্টিসহ কমপক্ষে ৫০ জন অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলীমুর রাজিব জানান, ঈদের দিন মেলা থেকে ফুচকা খেয়ে ফুড পয়জনিং (ডাইরিয়ায় আক্রান্ত) হয়ে ৩০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। অনেকেই প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে গেছেন। তবে ভর্তি হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশি, তবে বয়স্ক নারী-পুরুষও রয়েছে।
তিনি আরো জানান, বেশিরভাগ রোগীর পেটে ব্যথা ও বমির কারণেই তাদের হাসপাতালে ভর্তি করে স্যালাইনসহ ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা/প্রিয়ব্রত/এস