নেপিডোতে পৌঁছেছে বাংলাদেশের ৫৫ সদস্যের উদ্ধার ও চিকিৎসা দল
Published: 1st, April 2025 GMT
মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে ৫৫ সদস্যের একটি উদ্ধার ও চিকিৎসা দল দেশটির রাজধানী নেপিডোতে পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ২টায় নেপিডোতে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দলটি।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুটি সি ১৩০ জে এবং একটি সিএএসএসি ২৯৫ ডাব্লু ফ্লাইটে মোট ১৫ মেট্রিক টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বিমান তিনটি নেপিডো বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। যার মধ্যে রয়েছে ৪ দশমিক ২ মেট্রিক টন ওষুধ ও চিকিৎসা পণ্য, তাঁবু এবং শুকনো খাবার।
মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম মনোয়ার হোসেন মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ চ তুনের কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করেন। দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো.
এর আগে গত ৩০ মার্চ বাংলাদেশ দুটি ফ্লাইটে ১৬ দশমিক ৫ মেট্রিক টন ত্রাণের প্রথম চালান পাঠিয়েছিল।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে যুবক আমিরুল মৃধাকে (৩২) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত আমিরুল ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার খরসূতি গ্রামের মৃত আনোয়ার মৃধার ছেলে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৯ জুন ফরিদপুর পৌরসভার কমলাপুর পিয়ন কলোনিতে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। ওই দিন শিশুটি স্কুল থেকে বাসায় ফেরার পর তার মামার দোকানে চিপস কেনার জন্য যায়। ওই সময় আমিরুল দোকানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি শিশুটিকে কলোনির একটি হোস্টেলের পিছনের জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। পরে শিশুটির মা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে এবং মামলা করেন।
এ বিষয়ে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি আইনজীবী গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন জানান, আমরা রাষ্ট্রপক্ষ মামলার এ রায়ে সন্তুষ্ট। এই মামলা একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে ধর্ষকদের জন্য।