জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত আন্তসরকারি প্যানেল হলো আইপিসিসি। জলবায়ু পরিবর্তন–সম্পর্কিত বিজ্ঞানভিত্তিক মূল্যায়নের জন্য জাতিসংঘের একটি সংস্থা আইপিসিসি। রাজনৈতিক নেতাদের জলবায়ু পরিবর্তন, এর প্রভাব ও ঝুঁকি–সম্পর্কিত পর্যায়ক্রমিক বৈজ্ঞানিক মূল্যায়ন প্রদান, সেই সঙ্গে অভিযোজন ও প্রশমন কৌশলগুলো তুলে ধরার কাজ করে আইপিসিসি। ১৯৫ সদস্যর এই সংস্থার যাত্রা শুরু ১৯৮৮ সালে। এই আইপিসিসি বৃত্তি দেয়। এ বৃত্তির অর্থ আসে ২০০৭ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রাপ্ত অর্থ থেকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অন্য দাতাদের অর্থও।

উন্নয়নশীল দেশ ও ক্রান্তিকালীন অর্থনীতির দেশগুলোর ২৪ শিক্ষার্থী সপ্তম রাউন্ডে (২০২৩-২৫) আইপিসিসি বৃত্তি পেয়েছে। ২০১১ সালে প্রথম পুরস্কারের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১১৬ শিক্ষার্থী আইপিসিসির সহায়তা পেয়েছে।

একজন বৃত্তি পেলে প্রতিবছর ১৫ হাজার ইউরো করে পাবেন। দুই বছর (২০২৫–২৭) এ বৃত্তি পাবেন শিক্ষার্থীরা।

ফাইল ছবি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আইপ স স

এছাড়াও পড়ুন:

প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শনে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক

চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হারুন অর রশিদ। মঙ্গলবার তিনি নীলফামারী সদর উপজেলার টেক্সটাইল মিলসংলগ্ন জায়গাটিকে ‘প্রথম পছন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর ডা. জুবায়ের আল মামুন ও জেলা বিএনপির সভাপতি আলমগীর সরকার উপস্থিত ছিলেন। 

এদিকে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্তের খবরের পর মানুষের মাঝে আনন্দের বন্যা নেমে এসেছে। উচ্ছ্বসিত এ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মিছিলও হয়েছে।

ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় রংপুর বিভাগের আশপাশে ১০ থেকে ১২ একরের মধ্যে একটি জায়গা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এখানে ২০ থেকে ২৫ একর জমি পাওয়া যাবে। ফলে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য এটি আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। জেলা প্রশাসক এ জায়গাটির বিষয়ে প্রস্তাব দেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় এটি উপযোগী স্থান। এই জায়গা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ দ্বিমত পোষণ করেননি।

ডা. হারুন অর রশিদ আরও বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষ অত্যন্ত সহনশীল ও শান্তিপ্রিয়। পাশেই সৈয়দপুর বিমানবন্দর এবং সড়ক পথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এই স্থানটিকে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ