গাজীপুরে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার শিশুসহ ২ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ সোমবার সকালে মহানগরের চন্দনা চৌরাস্তার সঙ্গে যুক্ত শিববাড়ী আঞ্চলিক সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাসের আগুন নেভায়।

গাজীপুর মহানগর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা গাজীপুর শহরের দিকে যাচ্ছিল। সিএনজিটি গাজীপুর শহরের শিববাড়ি মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী বাস সিএনজি অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এ সময় সিএনজিতে থাকা শিশু তাবাসসুম (৫) ও তার ফুফু ঘটনাস্থলে মারা যান। স্থানীয়রা সিএনজিচালক ও অপর যাত্রীদেরকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। 

ওসি আরও বলেন, নিহতদের মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স এনজ

এছাড়াও পড়ুন:

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৮

ভারতের গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকে। 

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) গুজরাটের বনাসকাণ্ঠা জেলার ডীসা শহরে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ হয়।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবরে বলা হয়েছে, তীব্র বিস্ফোরণের ফলে ভবনের একাংশ ভেঙে পড়ে।

বনাসকাণ্ঠা জেলার পুলিশ সুপার অক্ষয়রাজ মাকওয়ানা বলেন, "বিস্ফোরণের পর পরই স্থানীয় প্রশাসন উদ্ধার কাজ শুরু করে। ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে এখন পর্যন্ত ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।”

পুলিশ জানিয়েছে, গোডাউনের একাংশেই শ্রমিকরা তাদের পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। বিস্ফোরণের সময়ও কারখানার শ্রমিকরা ছাড়াও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। মারা যাওয়া চার শিশুর মধ্যে দুই জনের বয়স এক বছরেরও নিচে। 

এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন ইয়াদভ। নিহতের পরিবারের জন্য ২ লাখ টাকা ও আহতদের জন্য ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

ঢাকা/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ