Risingbd:
2025-04-23@06:12:49 GMT

ঈদের দিন আগুনে পুড়ল ছয় দোকান

Published: 31st, March 2025 GMT

ঈদের দিন আগুনে পুড়ল ছয় দোকান

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর তোফায়েল নগর বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ৬টি দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।

সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বিজয়নগর উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার ফাইটার কাজী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘‘ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে ৬টি দোকান পুড়ে গেছে।’’

আরো পড়ুন:

সুন্দরবনে আগুন লেগে সাড়ে ৫ একর বনভূমি ক্ষতিগ্রস্ত

দীঘিনালায় বাজারে লাগা আগুনে পুড়ল ১৬ প্রতিষ্ঠান

ক্ষতিগ্রস্ত মুদি দোকানি আবু জাহের বলেন, ‘‘সকালে ঈদের নামাজ শেষ হতেই খবর পাই, দোকানে আগুন লেগেছে। দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি, আগুনে সব পুড়ে গেছে।’’

আউলিয়া বাজার তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো.

আলাউদ্দিন বলেন, ‘‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তরা জানিয়েছেন, ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’’

ঢাকা/রুবেল/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

বিজয়নগরের সেই ওসি প্রত্যাহার

রাইজিংবিডি ডটকম-এ অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পরপরই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রওশন আলীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাকে জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে জেলা পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়। তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) শাখার ওসি শহিদুল ইসলাম।

বিজয়নগর থানার ওসি (তদন্ত) অমিতাভ দাস তালুকদার ওসি রওশন আলীর প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত ১৩ এপ্রিল রাইজিংবিডি ডটকম-এ “ওসির ‘অনিয়মে’ জনতা অতিষ্ঠ, ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সুপারের আশ্বাস” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে ওসি রওশন আলীর বিরুদ্ধে সাধারণ মামলা দেখিয়ে গ্রেপ্তার করে টাকা আদায়, সংঘর্ষে আহতদের মামলা না নেওয়া এবং ফসলি জমি কাটায় জব্দ করা ট্রাক্টর ঘুষের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়াসহ একাধিক অনিয়মের অভিযোগ তুলে ধরা হয়।

প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিষয়টি এলাকায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ওসির বিরুদ্ধে নানা ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তার অনিয়মে তারা ভোগান্তির শিকার হয়ে আসছিলেন।

ঘটনার বিষয়ে জানতে পুলিশ সুপার এহতেশামুল হকের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মুঠোফোনে সাড়া পাওয়া যায়নি।

ঢাকা/মাইনুদ্দীন/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিজয়নগরের সেই ওসি প্রত্যাহার