আমেরিকা ও ইউরোপের বাইরে এশিয়ার সেরা ৫ বিশ্ববিদ্যালয় এগুলো
Published: 31st, March 2025 GMT
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপের দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে। তবে এশিয়ার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যেগুলো বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করে। সর্বশেষ কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং অনুযায়ী, এসব বিশ্ববিদ্যালয় শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে। বিশ্বমানের শিক্ষা, অত্যাধুনিক গবেষণার সুযোগ এবং বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কারণে এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার পরিবেশও চমৎকার। এখানে এশিয়ার শীর্ষ পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় কোনগুলো, সেটা দেখে নেওয়া যাক।
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
চীনের এই বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত। দেশটির অন্যতম প্রাচীন এই উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে। কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩০টি কলেজ এবং ১২টি বিভাগ বিস্তৃত প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য। ৯৩টি বিষয়ে স্নাতক ও ১৯৯টি বিষয়ে স্নাতকোত্তরে পড়ার সুযোগ আছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
হংকং বিশ্ববিদ্যালয় (হংকং)
হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত। হংকং বিশ্ববিদ্যালয় হংকংয়ের প্রথম ও প্রাচীনতম একটি বিশ্ববিদ্যালয়। একাডেমিক কারণে এশিয়ার অন্যতম এই উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ৯৪টি দেশের ৩৯ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ সদস্যদের মধ্য ৭১ শতাংশ বিদেশি।
ফাইল ছবি: রয়টার্স.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শনে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক
চীনের অর্থায়নে এক হাজার শয্যার আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হারুন অর রশিদ। মঙ্গলবার তিনি নীলফামারী সদর উপজেলার টেক্সটাইল মিলসংলগ্ন জায়গাটিকে ‘প্রথম পছন্দ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক সাইদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডা. আব্দুর রাজ্জাক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর ডা. জুবায়ের আল মামুন ও জেলা বিএনপির সভাপতি আলমগীর সরকার উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্তের খবরের পর মানুষের মাঝে আনন্দের বন্যা নেমে এসেছে। উচ্ছ্বসিত এ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে মিছিলও হয়েছে।
ডা. হারুন অর রশিদ বলেন, উপদেষ্টা মহোদয় রংপুর বিভাগের আশপাশে ১০ থেকে ১২ একরের মধ্যে একটি জায়গা নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এখানে ২০ থেকে ২৫ একর জমি পাওয়া যাবে। ফলে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য এটি আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। জেলা প্রশাসক এ জায়গাটির বিষয়ে প্রস্তাব দেন। সার্বিক দিক বিবেচনায় এটি উপযোগী স্থান। এই জায়গা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ দ্বিমত পোষণ করেননি।
ডা. হারুন অর রশিদ আরও বলেন, নিরাপত্তার দিক থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষ অত্যন্ত সহনশীল ও শান্তিপ্রিয়। পাশেই সৈয়দপুর বিমানবন্দর এবং সড়ক পথে অন্যান্য জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা এই স্থানটিকে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলেছে।