ঈদ উৎসবের আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনেও। ভক্ত-সমর্থকদের শুভেচ্ছা জানাতে ভুলেননি দেশের তারকা ক্রীড়াবিদরা। ক'দিন আগে বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হওয়া হামজা দেওয়ান চৌধুরী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দেশের সমর্থকদের। জুনে আবারও লাল-সবুজের হয়ে মাঠে নামার প্রত্যয়ও জানিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি দেশের ফুটবলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন হামজা দেওয়ান চৌধুরী। ভারতের বিপক্ষে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে নজর কাড়েন এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। ইংল্যান্ডে ফিরে গেলেও, সমর্থকদের ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি তিনি। এক ভিডিও বার্তায় হামজা বলেন, ‘আমার ও আমার পরিবারের পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা। সবার সঙ্গে দ্রুত আবার দেখা হবে।’  

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়াও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সমর্থকদের। তিনি বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম সবাইকে! ঈদ মোবারক। আশা করি সবাই পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিচ্ছেন।’  

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) শুভেচ্ছা জানিয়ে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছে। জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক ও গোলরক্ষক আমিনুল হকও ঈদের খুশি ভাগ করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।  

এদিকে, সৌদি আরবে খেলার সুবাদে মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা গড়ে উঠেছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। তাই তো ঐতিহ্যবাহী জোব্বা পরে, সৌদি জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে এবং হাতে তলোয়ার নিয়ে ঈদ উদযাপন করেছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়ে রোনালদো লিখেছেন, ‘এই বিশেষ সময়টি আপনাদের জন্য আনন্দ, শান্তি ও সুখ বয়ে আনুক।’  

রোনালদোর ক্লাব আল নাসর ও সৌদি আরবের আরেক জনপ্রিয় ক্লাব আল হিলালও মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা করে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ঈদ র শ ভ চ ছ সমর থকদ র ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

গোমতী নদীর পাড় থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর-জিয়ারকান্দি ব্রীজের গোমতী নদীর পাড় থেকে খোকন মিয়া নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার জিয়ারকান্দি ব্রীজের গোমতী নদীর পাড়ে ওই যুবকের মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েত চৌধুরী।

নিহত খোকন মিয়া তিতাস উপজেলা বলরামপুর ইউনিয়নের নাগেরচর দূর্গাপুর গ্রামের হক মিয়ার ছেলে। খোকন মিয়া ঠিকাদারি কাজ করতেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হেলাল উদ্দিন জানান, স্থানীয় কয়েকজন মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে আমরা মরদেহের সুরহাতাল রিপোর্ট তৈরি করে থানায় নিয়ে আসি। তবে মরদেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েত চৌধুরী জানান, স্থানীয়রা মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দিলে আমি ফোর্স পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি। নিহত খোকন মিয়ার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করা সমম্ভ হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ