বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক (এনজিও) ডেপুটি ম্যানেজার পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ইমপ্লিমেন্টেশন; মাইক্রোফিন্যান্স প্রোগ্রাম বিভাগে এ পদে জনবল নিয়োগ দেবে ব্র্যাক। আবেদন চলছে। আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন আগ্রহী প্রার্থীরা। আবেদন করতে হবে অনলাইনে। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন-ভাতা ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম : ব্র্যাক

পদের নাম : ডেপুটি ম্যানেজার

বিভাগ : ইমপ্লিমেন্টেশন; মাইক্রোফিন্যান্স প্রোগ্রাম

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি। অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে দক্ষতা, ক্ষুদ্র বীমা (জীবন, স্বাস্থ্য) সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান। বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা ও আলোচনার দক্ষতা।

আরও পড়ুনপিএসসির নন-ক্যাডারে চাকরির সুযোগ, ৯ম ও ১০ম গ্রেডে পদ ৭৯২৯ মার্চ ২০২৫

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩ বছর।

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।

কর্মস্থল: ঢাকা।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে।

আরও পড়ুনব্র্যাকে খণ্ডকালীন চাকরি, বেতনের সঙ্গে উৎসব বোনাস, স্বাস্থ্যবিমাসহ নানা সুবিধা২৬ মার্চ ২০২৫

অন্যান্য সুবিধা : উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, কর্মক্ষমতা বোনাস, স্বাস্থ্য ও জীবনবিমা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটি, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে–কেয়ার সুবিধা ও সংস্থার নীতিমালা অনুসারে আরও অন্য সুবিধা।

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও আবেদনের বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদে সেই সুযোগ এখন আর হয় নেই: ন্যান্সি

ঈদ এলেই উৎসবের রং ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। সাধারণ মানুষের মতো পর্দার মানুষগুলোও এই দিনটিকে ঘিরে সাজিয়ে রাখেন বিশেষ পরিকল্পনা। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডা, ঘুরে বেড়ানো-সব মিলিয়ে ঈদ মানেই বাড়তি আনন্দ। তবে আগের মত ঈদের আনন্দ এখন নেই বলে জানালেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি।

ন্যান্সি সমকালকে বলেন, ‘এবার ঈদ ঢাকায় করছি। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর থেকেই ঢাকায় ঈদ করি। আমরা যারা ঢাকার বাইরে থেকে আসি, ঈদে তারা নিশ্চয় গ্রামের বাড়িতে যান। আমাদের কিন্তু সেই সুযোগ নেই। আমরা কিন্তু চাইলেই যেতে পারি না।’

ছোটবেলা ও এখনকার ঈদের মধ্যে পার্থক্য বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘ছোট-বড়বেলা ঈদের মধ্যে অনেক পার্থক্য। আমি একটা জিনিস বুঝেছি, বাবা-মাকে ছাড়া ঈদ করা কঠিন। আমার বাবা-মা তো বেঁচে নেই আমি কোথায় যাবো। যেকোনো উৎসবে অনেক বেশি খারাপ লাগে। তবে এখন সন্তানরাই আমার সব। সন্তান ও পরিবার নিয়েই এখন আমার ঈদ।’

ন্যান্সির কথায়, ‘একটা সময় আমার মা-বাবাই সব ধরনের খোঁজ-খবর নিতেন। ঈদের দিন বা পরের দিন আমি তাদের বাড়ি যেতাম, নয়তো তারা আমার বাড়ি আসতেন। অনেক হইহুল্লো করে দিন যেতো। কিন্তু এখন তো আর সেটা নেই।’

ন্যান্সি বলেন, ‘শুধু তাই নয়, আমিসহ আমার বাচ্চাদের টেনশন ছিল তাদেরই। এই যে একটা ঈদ আসলো, মা যে কত কিছু করতেন তা বলে বোঝানো যাবে না। আমার টিভি অনুষ্ঠানসহ সব কিছু মা খেয়াল রাখতেন। একটা গান আসলে আমার মায়ের যে উচ্ছ্বাস আমি দেখেছি তার আর কারও মধ্যে দেখিনি।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উৎসবে হজমের সমস্যা এড়াতে যা করবেন
  • ছোটবেলার ঈদ ঝামেলাবিহীন, সহজ-সরল ছিল: নুসরাত ফারিয়া
  • দল বেঁধে বেড়ানোর যে উৎসব ছিল, তা আর নেই, কী কঠিন বড় হওয়াটা
  • উৎসবে পারিবারিক দ্বন্দ্ব ও হতাশা কাটাতে করণীয়
  • আগামী বছর থেকে আরও বড় পরিসরে ঈদ আয়োজন করা হবে: আসিফ মাহমুদ
  • একটা জিনিস বুঝেছি, বাবা-মা ছাড়া ঈদ করা কঠিন: ন্যান্সি
  • সেই সুযোগ এখন আর হয় নেই: ন্যান্সি
  • ঈদে সেই সুযোগ এখন আর হয় নেই: ন্যান্সি
  • এয়ারক্রাফট রক্ষণাবেক্ষণে সর্বোচ্চ সক্ষমতার যুগে বিমান