আরব দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে সাইপ্রাসেও আজ রবিবার (৩০ মার্চ) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। সাইপ্রাসের রাজধানী নিকোশিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৬টায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

নামাজে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শরণার্থী, শ্রমিক, শিক্ষার্থী মিলিয়ে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ অংশ নেয়। সাইপ্রাসের অধিবাসীরা খ্রিস্টান ধর্মালম্বী হওয়ায় ঈদের জামাতে স্থানীয়দের তেমন কাউকে দেখা যায় না। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

নামাজ শেষে বিভিন্ন দেশের লোকজন তাদের নিজ নিজ রীতি অনুযায়ী কুশল বিনিময় করেন। নামাজে আগত সবচেয়ে বেশি মুসল্লি সিরিয়া ও ফিলিস্তিনের নাগরিক। সাইপ্রাসে মোট অভিবাসীর ৮০ ভাগেরও বেশি সিরিয়া ও ফিলিস্তিন থেকে আসা। তারা এদেশে পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করে।

আরো পড়ুন:

ঈদের চাঁদ উৎসব

রংপুরের প্রধান ঈদের জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় 

এবারের ঈদ রবিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে হওয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য নামাজ আদায় করতে সুবিধা হয়েছে।
 

ঢাকা/মাহাফুজুল/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ঈদ উৎসব

এছাড়াও পড়ুন:

নেপিডোতে পৌঁছেছে বাংলাদেশের ৫৫ সদস্যের উদ্ধার ও চিকিৎসা দল

মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে ৫৫ সদস্যের একটি উদ্ধার ও চিকিৎসা দল দেশটির রাজধানী নেপিডোতে পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ২টায় নেপিডোতে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দলটি।

আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুটি সি ১৩০ জে এবং একটি সিএএসএসি ২৯৫ ডাব্লু ফ্লাইটে মোট ১৫ মেট্রিক টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বিমান তিনটি নেপিডো বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। যার মধ্যে রয়েছে ৪ দশমিক ২ মেট্রিক টন ওষুধ ও চিকিৎসা পণ্য, তাঁবু এবং শুকনো খাবার।

মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম মনোয়ার হোসেন মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ চ তুনের কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করেন। দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আফতাব হোসেন হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত ৩০ মার্চ বাংলাদেশ দুটি ফ্লাইটে ১৬ দশমিক ৫ মেট্রিক টন ত্রাণের প্রথম চালান পাঠিয়েছিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ