ঈদের আগে যুক্তরাজ্যে উড়ে গেলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। তার স্বামী শেখ রেজওয়ান যুক্তরজ্যের বার্মিংহামে বসবাস করেন। স্বামীর সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগ করে নিয়ে দূরদেশে উড়ে গেলেন এই অভিনেত্রী। তবে যাওয়ার আগে স্বামীর জন্য লাগেজ ভর্তি জিনিসপত্র নিয়েছেন।
তাসনিয়া ফারিণ বলেন, “এখানে আসার আগে অনেক কিছু নিয়ে আসছি। পাঞ্জাবি, শার্টসহ যা যা আছে। আম্মু ইলিশ মাছ ভেজে বক্সে করে পাঠিয়েছেন। রেজওয়ানের বাসা থেকে কোপ্তা রান্না করে দিয়েছে। আচার বানিয়ে পাঠিয়েছে, মসলাপাতি যা যা আছে সবই নিয়ে আসা লাগছে। লাগেজে এমন অবস্থা, আমার কিছুই ছিল না, সবই আমার স্বামীর।”
স্বামীর সঙ্গে তাসনিয়া ফারিণ
আরো পড়ুন:
হুইলচেয়ারে বসে কেন প্রিমিয়ারে মোশাররফ করিম?
আনন্দ মেলার উপস্থাপনায় ইমন, সঙ্গে নাবিলা
নিজে কিছু কেনেননি তাসনিয়া ফারিণ। তা জানিয়ে এই অভিনেত্রী বলেন, “লন্ডনে এখন ঠান্ডা, তাই ওর পাঞ্জাবি কেনার ক্ষেত্রে মোটা কাপড়ের কিনেছি। তা ছাড়া এখানে কেউ কালারফুল কিছু পরে না, তাই হালকা রঙের কাপড় নিয়েছি। আমি নিজের জন্য কোনো কেনাকাটা করি না। আম্মু আমাকে গিফট করেছেন, শ্বশুরবাড়ি থেকেও শাড়ি–কাপড় উপহার পেয়েছি, ওইগুলো নিয়ে এসেছি।”
যুক্তরাজ্যে স্বামীর সঙ্গে মাসখানেক থাকবেন তাসনিয়া ফারিণ। এরপর বাংলাদেশে ফিরবেন। তারপর চিরচেনা লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশনে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন এই অভিনেত্রী।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নেপিডোতে পৌঁছেছে বাংলাদেশের ৫৫ সদস্যের উদ্ধার ও চিকিৎসা দল
মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে ৫৫ সদস্যের একটি উদ্ধার ও চিকিৎসা দল দেশটির রাজধানী নেপিডোতে পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ২টায় নেপিডোতে পৌঁছায় উদ্ধারকারী দলটি।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুটি সি ১৩০ জে এবং একটি সিএএসএসি ২৯৫ ডাব্লু ফ্লাইটে মোট ১৫ মেট্রিক টন ত্রাণসামগ্রী নিয়ে বিমান তিনটি নেপিডো বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। যার মধ্যে রয়েছে ৪ দশমিক ২ মেট্রিক টন ওষুধ ও চিকিৎসা পণ্য, তাঁবু এবং শুকনো খাবার।
মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম মনোয়ার হোসেন মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ চ তুনের কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করেন। দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আফতাব হোসেন হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ৩০ মার্চ বাংলাদেশ দুটি ফ্লাইটে ১৬ দশমিক ৫ মেট্রিক টন ত্রাণের প্রথম চালান পাঠিয়েছিল।