রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ঈদে ঘরমুখী যাত্রীর চাপ কম। যানজট না থাকায় বাস যথাসময়ে ছাড়ছে। অবশ্য কেউ কেউ কিছুটা বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করছেন। আজ রোববার বিকেলে এমন চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিকেলে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাত্রীর চাপ কম। বাসে আসন না পাওয়ার কারণে কাউকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে না। যদিও কোনো কোনো জনপ্রিয় পরিবহনের বাসের সব আসন আগে থেকেই বিক্রি হয়ে আছে। কম জনপ্রিয় পরিবহনের বাসের সিট সহজলভ্য আছে। অবশ্য কম জনপ্রিয় পরিবহনের অনেক বাস যাত্রীতে আসন পূর্ণ করে ছাড়তে পারছে না।

সায়েদাবাদ থেকে কুমিল্লাগামী জোনাকী পরিবহনের একটি বাসের সুপারভাইজার নুরুল আমিন বলেন, যাত্রীর চাপ কম। এক ঘণ্টার মতো সময় লেগেছে তাঁদের ২৫ জন যাত্রী পেতে।

শ্যামলী এনআর ট্রাভেলস কাউন্টারের ব্যবস্থাপক মো.

ইমরান আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বরিশালগামী তাঁদের সব বাসের আসন আগামীকাল সোমবার সকাল পর্যন্ত বিক্রি আছে। তবে কেউ এলে অন্য বাসে সিটের ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে।

মো. ইমরান নামের একজন যাত্রী বলেন, তাঁরা দুজন চুয়াডাঙ্গা যাবেন। এসেই তাঁরা গোল্ডেন লাইনে দুটি আসন পেয়েছেন।

যানজট নেই

সরেজমিন দেখা যায়, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে কিছু কিছু কাউন্টারের সামনে বাস অপেক্ষা করছে। তবে এর কারণে যানজট তৈরি হচ্ছে না। বাস স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করছে।

গোল্ডেন লাইনের কাউন্টার থেকে জানানো হয়, আজকে তাদের কোনো বাস যানজটের কারণে দেরিতে ছাড়েনি। অবশ্য তাদের কোনো কোনো বাস ৫-১০ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে, সেটাকে স্বাভাবিক বলছে তারা।

শ্যামলী এনআর ট্রাভেলস কাউন্টার থেকেও জানানো হয়, তাদের কোনো বাস যানজটের কারণে দেরিতে ছাড়েনি।

সায়েদাবাদে ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি বেলা আড়াইটা থেকে দায়িত্বে আছেন। তখন থেকে দেখছেন, যাত্রীর চাপ নেই। যানজটও নেই। অধিকাংশ মানুষ আগেই চলে যাওয়ায় এখন চাপ কম।

ঈদের আগের দিন বাসের টিকিট পাওয়া গেলেও বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। আজ রোববার ঢাকার সায়েদাবাদে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: য ত র র চ প কম পর বহন র য নজট

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদযাত্রার শেষ সময়ে সায়েদাবাদে যাত্রীর চাপ কম, বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ

রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ঈদে ঘরমুখী যাত্রীর চাপ কম। যানজট না থাকায় বাস যথাসময়ে ছাড়ছে। অবশ্য কেউ কেউ কিছুটা বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করছেন। আজ রোববার বিকেলে এমন চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিকেলে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাত্রীর চাপ কম। বাসে আসন না পাওয়ার কারণে কাউকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে না। যদিও কোনো কোনো জনপ্রিয় পরিবহনের বাসের সব আসন আগে থেকেই বিক্রি হয়ে আছে। কম জনপ্রিয় পরিবহনের বাসের সিট সহজলভ্য আছে। অবশ্য কম জনপ্রিয় পরিবহনের অনেক বাস যাত্রীতে আসন পূর্ণ করে ছাড়তে পারছে না।

সায়েদাবাদ থেকে কুমিল্লাগামী জোনাকী পরিবহনের একটি বাসের সুপারভাইজার নুরুল আমিন বলেন, যাত্রীর চাপ কম। এক ঘণ্টার মতো সময় লেগেছে তাঁদের ২৫ জন যাত্রী পেতে।

শ্যামলী এনআর ট্রাভেলস কাউন্টারের ব্যবস্থাপক মো. ইমরান আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, বরিশালগামী তাঁদের সব বাসের আসন আগামীকাল সোমবার সকাল পর্যন্ত বিক্রি আছে। তবে কেউ এলে অন্য বাসে সিটের ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে।

মো. ইমরান নামের একজন যাত্রী বলেন, তাঁরা দুজন চুয়াডাঙ্গা যাবেন। এসেই তাঁরা গোল্ডেন লাইনে দুটি আসন পেয়েছেন।

যানজট নেই

সরেজমিন দেখা যায়, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে কিছু কিছু কাউন্টারের সামনে বাস অপেক্ষা করছে। তবে এর কারণে যানজট তৈরি হচ্ছে না। বাস স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করছে।

গোল্ডেন লাইনের কাউন্টার থেকে জানানো হয়, আজকে তাদের কোনো বাস যানজটের কারণে দেরিতে ছাড়েনি। অবশ্য তাদের কোনো কোনো বাস ৫-১০ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে, সেটাকে স্বাভাবিক বলছে তারা।

শ্যামলী এনআর ট্রাভেলস কাউন্টার থেকেও জানানো হয়, তাদের কোনো বাস যানজটের কারণে দেরিতে ছাড়েনি।

সায়েদাবাদে ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি বেলা আড়াইটা থেকে দায়িত্বে আছেন। তখন থেকে দেখছেন, যাত্রীর চাপ নেই। যানজটও নেই। অধিকাংশ মানুষ আগেই চলে যাওয়ায় এখন চাপ কম।

ঈদের আগের দিন বাসের টিকিট পাওয়া গেলেও বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। আজ রোববার ঢাকার সায়েদাবাদে

সম্পর্কিত নিবন্ধ