নওগাঁয় দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত জামায়াত নেতার মৃত্যু
Published: 30th, March 2025 GMT
নওগাঁর পোরশায় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি আফজাল হোসেন (৫৫) নিহত হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত আফজাল উপজেলার গাঙ্গুরিয়া ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি ও বড়গুন্দইল নওয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে।
পুলিশ সূত্র জানায়, ২৭ মার্চ বিকেলে বড়গুন্দইল নওয়াপাড়া মালতিপুর ও কাদিপুর জামে মসজিদের লিজ নেওয়া পুকুরের পানি সেচকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে প্রতিপক্ষের পিটুনিতে আফজাল হোসেন গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তিনি মারা যান।
পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় ২৮ মার্চ নিহতের ছোট ভাই আলফাজ হোসেন বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এতে অজ্ঞাতপরিচয় আরও ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় গুন্দইল গ্রামের ইমামুল হাসান, একই গ্রামের বাবুল হোসেন ও সাপাহার উপজেলার পদলপাড়া গ্রামে রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে এবং অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: নওগ স ঘর ষ ন হত অবস থ
এছাড়াও পড়ুন:
মতিঝিলে বাসের ধাক্কায় নিরাপত্তাকর্মী নিহত
রাজধানীর মতিঝিলে রাস্তা পারাপারের সময় বাসের ধাক্কায় রুহুল আমিন শেখ (৫৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রুহুল আমিন বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজের নিরাপত্তাকর্মী ছিলেন। তাঁর বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নান্দাসাগর গ্রামে। তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজধানীর সবুজবাগের পূর্ব বাসাবো এলাকায় থাকতেন।
নিহতের ছেলে মো. শাকিল বলেন, বাসায় ফেরার পথে মতিঝিলের বিআরটিসি কাউন্টারের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় ৬ নম্বর বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন বাবা। খবর পেয়ে দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।