প্রতিবছরের মতো এবারও রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৭টা থেকে বেলা পৌনে ১১টা পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে এসব জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ শাখা থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ বা ১ এপ্রিল বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপিত হবে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, সকাল ৭টায় প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী। মুকাব্বির থাকবেন মসজিদের অবসরপ্রাপ্ত মুয়াজ্জিন হাফেজ মো.

আতাউর রহমান।

দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৮টায়। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররমের জ্যেষ্ঠ পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান। মুকাব্বির থাকবেন এই মসজিদের প্রধান খাদেম মো. নাসিরউল্লাহ।

সকাল ৯টায় হবে তৃতীয় জামাত। এতে ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস মাওলানা মুফতি ওয়ালিউর রহমান খান। মুকাব্বির থাকবেন জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আবদুল হাদী।

চতুর্থ জামাত হবে সকাল ১০টায়। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অনুবাদ ও সংকলন বিভাগের সম্পাদক মুশতাক আহমদ। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররমের খাদেম মো. আলাউদ্দীন।

সকাল পৌনে ১১টায় পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাতে ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ। মুকাব্বির থাকবেন জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আক্তার মিয়া।

পাঁচটি জামাতের কোনোটিতে ইমাম উপস্থিত না থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপপরিচালক মাওলানা মো. জাকির হোসেন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

আরও পড়ুনঈদের দিনে কী করব১৫ জুন ২০২৪

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ ত য় মসজ দ মসজ দ র করব ন

এছাড়াও পড়ুন:

মতিঝিলে বাসের ধাক্কায় নিরাপত্তাকর্মী নিহত

রাজধানীর মতিঝিলে রাস্তা পারাপারের সময় বাসের ধাক্কায় রুহুল আমিন শেখ (৫৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রুহুল আমিন বাসাবো স্কুল অ্যান্ড কলেজের নিরাপত্তাকর্মী ছিলেন। তাঁর বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নান্দাসাগর গ্রামে। তিনি পরিবারের সঙ্গে রাজধানীর সবুজবাগের পূর্ব বাসাবো এলাকায় থাকতেন।

নিহতের ছেলে মো. শাকিল বলেন, বাসায় ফেরার পথে মতিঝিলের বিআরটিসি কাউন্টারের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় ৬ নম্বর বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন বাবা। খবর পেয়ে দ্রুত তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ