প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও চাঁদরাতে বাংলাভিশনের ‘উৎসবে আনন্দে’
Published: 30th, March 2025 GMT
এক যুগের বেশি সময় ধরে ধারাবাহিকভাবে বাংলাভিশন চাঁদরাত ঘিরে বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। প্রতিবারের মতো এবারও প্রচার করতে যাচ্ছে বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান ‘উৎসবে আনন্দে’। অনুষ্ঠানটি সরাসরি প্রচার হবে ঈদের আগের দিন রাত ৮টা ১ মিনিটে।
ঈদ আয়োজনের পাশাপাশি জনপ্রিয় স্যাটেলাইট চ্যানেল বাংলাভিশন ২০ বছরে পদার্পণ করছে। এবারের আয়োজনে অংশ নেবেন জনপ্রিয় তিন ফোকশিল্পী বিউটি, আশিক ও দীপা।
তাঁরা গান শুনিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করবেন। লোকসংগীতের ঐতিহ্যকে সম্মান জানিয়ে অনুষ্ঠানটিতে শিল্পীরা চিরায়ত বাংলা গানের কালজয়ী এবং জনপ্রিয় গানগুলোই এ অনুষ্ঠানে পরিবেশন করবেন বলে জানানো হয়েছে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
বাংলাভিশনের অনুষ্ঠানপ্রধান তারেক আখন্দ চাঁদরাত উপলক্ষে বলেন, ‘এবারের চাঁদরাত আমাদের কাছে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে, কারণ, এটি ভিন্ন এক পটভূমিতে উদ্যাপিত হচ্ছে। একই সঙ্গে দর্শকপ্রিয় স্যাটেলাইট টেলিভিশন বাংলাভিশনের ১৯ বছর পূর্তি; ২০ বছরে পদার্পণ—যা আমাদের জন্য এক আনন্দঘন মুহূর্ত। আমরা চাই, এই উৎসবমুখর সময়কে চাঁদরাতের আয়োজনে আরও রঙিন করে তুলতে। সে লক্ষ্যে, প্রতিবছরের মতো এবারও লোকগীতি নিয়ে বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে। আশা করছি দর্শকেরা এক ভিন্ন আমেজে চাঁদরাত উপভোগ করবেন।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন
এছাড়াও পড়ুন:
কানাডার টরেন্টোতে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব
উৎসবমুখর ও বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কানাডার টরেন্টোতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ১৪৩২। কর্মময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালিরা আনন্দ উৎসবে মেতেছিলেন অন্যরকম এক মিলনমেলায়।
স্থানীয় সময় রোববার দুপুর ১টায় মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় শপার্স ওয়ার্ল্ড এর পার্কিং লট থেকে। এসময় প্রচুর সংখ্যক অভিবাসী বাঙালি পায়ে হেঁটে টায়রা এভিনিউ ধরে সমবেত হন ডেন্টনিয়া পার্ক শহীদ মিনার পাদদেশে।
টরেন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ডেন্টোনিয়া পার্কে বৈশাখের রঙ, ভালবাসার রঙ, আড্ডার রঙ, লোকজ ভাবনা, বাংলার ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতায় একে অপরের সান্নিধ্যে শ্রদ্ধা, ভালবাসা বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়-মন ভরে উঠেছিল প্রবাসী জীবনের আনন্দ জয়গানে। এদিন শিশু কিশোরদের হাতে মুখ ও মুখোশ নিয়ে ছিল বৈশাখী মঙ্গলশোভা যাত্রা।
আয়োজকরা জানান, নবপ্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার কৃষ্টি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতীয় স্বত্ত্বাকে তুলে ধরাই ছিল বাংলা বর্ষবরণ উৎসবের মূল লক্ষ্য।