ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেড জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি সেলস অফিসার অ্যান্ড সেলস এক্সিকিউটিভ পদে ১০০ জন পুরুষ কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের ই–মেইল বা সরাসরি সিভি পাঠাতে হবে।

পদের নাম: সেলস অফিসার অ্যান্ড সেলস এক্সিকিউটিভ

পদসংখ্যা: ১০০

যোগ্যতা: স্নাতক বা সম্মান ডিগ্রি থাকতে হবে। ইলেকট্রনিক ইকুইপমেন্ট/হোম অ্যাপ্লায়েন্সেসে অন্তত এক বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। করপোরেট সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, সেলস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনে দক্ষ হতে হবে। বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ মোটরসাইকেল থাকা বাধ্যতামূলক।

বয়স: সর্বোচ্চ ২৪ বছর

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

সুযোগ–সুবিধা: বছরে দুটি উৎসব বোনাস, ভ্রমণ ভাতা, টি/এ, মেডিকেল ভাতা ও বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির সুযোগ আছে।

আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকরি, বেতন ১ লাখ ৭ হাজার, আছে বিয়ের জন্য ছুটি২ ঘণ্টা আগেআবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের কভার লেটার, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবিসহ সিভি সরাসরি বা [email protected] ঠিকানায় ই–মেইলে পাঠাতে হবে। এ ছাড়া এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Now বাটনে ক্লিক করে আবেদন করা যাবে।

সিভি সরাসরি পাঠানোর ঠিকানা: ডেপুটি ডিরেক্টর–এইচআর, মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেড অ্যান্ড মাইওয়ান ইলেকট্রনিকস লিমিটেড, মিনিস্টার হেডকোয়ার্টার, বাসা নম্বর–৪৭, রোড নম্বর ৩৫/এ, গুলশান–২, ঢাকা–১২১২।

আবেদনের শেষ সময়: ১৬ এপ্রিল ২০২৫।

আরও পড়ুনওজোপাডিকোতে চাকরি, মূল বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার, আছে সার্বক্ষণিক গাড়ি৪ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স লস অ

এছাড়াও পড়ুন:

এই কঠিন সময়ে ঐক্য ধরে রাখা প্রয়োজন: ঢাবি উপাচার্য

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির ঐক্য রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।

উপাচার্য বলেন, ‘আমরা একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি। এক অর্থে জাতির জন্য এটি একটি ক্রান্তিকাল। এই সময়ে আমাদের ঐক্য ধরে রাখা একান্তই প্রয়োজন।’

আজ রোববার সকালে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের কাছে নিয়াজ আহমেদ খান এ কথা বলেন।

ঢাবি উপাচার্য বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতির জন্য পরম শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও মমতার দিন। এক গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, চিন্তাবিদ ও বুদ্ধিজীবীরা নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। তাঁদের সেই চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে আছে।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, যুগে যুগে ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ এ জাতিকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঐক্যবদ্ধ করেছে এবং সাহস জুগিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় জাতি ১৯৯০ ও ২০২৪ সালের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়েছে।

উপাচার্য আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগ আজও জাতির ঐক্য ধরে রাখার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোকবর্তিকা। একই সঙ্গে ১৯৫২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি আন্দোলন–সংগ্রামে যাঁরা রক্ত ও জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করেছেন, তাঁদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।

নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ১৯৫২ থেকে ২০২৪—এর প্রতিটি দিন ও ঘটনাপ্রবাহ জাতির মৌলিক পরিচয়ের মাইলফলক। এর কোনো অংশ বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ইতিহাসই যুগে যুগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছে, আর বর্তমান সময়ে সেই ঐক্য ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ