সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান খাগড়াছড়ির স্থানীয় একটি সেনা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন।

শনিবার (২৯ মার্চ) ক্যাম্প পরিদর্শনের সময় তিনি ক্যাম্পের সব সদস্যের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এসময় তিনি তাদের মনোবল ও কর্মতৎপরতা ধরে রাখতে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

একইসঙ্গে সেনাপ্রধান দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাসদস্যদের নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং পার্বত্য অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে আরও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা প্রদান করেন। পরে ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সেনাপ্রধান বান্দরবানের অন্তর্গত একটি জোন সদর পরিদর্শন করেন। 

পরিদর্শনকালে তিনি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং পার্বত্য এলাকায় উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।

পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনী প্রধান সব সেনা সদস্যদের তাদের বর্তমান কর্মকাণ্ড ও সাহসিকতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানান।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

এপ্রিলে কালবৈশাখী ও ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

বঙ্গোপসাগরে চলতি এপ্রিল মাসে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এর ফলে তিন দিন তীব্র কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানতে পারে। এছাড়া, মাঝারি ও তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।    

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ মো. মমিনুল ইসলামের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিভিন্ন মডেল পূর্বাভাস, আবহাওয়া উপাত্ত, ঊর্ধ্বাকাশের আবহাওয়া বিন্যাস, বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের বিশ্লেষিত আবহাওয়ার মানচিত্র ও জলবায়ু মডেল বিশ্লেষণ করে এপ্রিল মাসের জন্য এ পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিসের বিশেষজ্ঞ কমিটি। 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এপ্রিল মাসে দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা কম বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ সময় দেশে ৫ থেকে ৭ দিন বজ্র এবং শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, ১ থেকে ৩ দিন তীব্র কালবৈশাখী ঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।

এতে জানানো হয়, এ মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
 
এপ্রিলে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা বেশি থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

এ সময় দেশে ২ থেকে ৪টি মৃদু অথবা মাঝারি এবং ১ থেকে ২টি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
 

ঢাকা/হাসান/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ