মেসির তিন ছেলে কে কেমন, কোন স্কুলে পড়ে, কেমন জীবন তাদের
Published: 30th, March 2025 GMT
বেশির ভাগ পেশাদার ফুটবলারের জীবন বদলি চাকরির মতো। এই মৌসুম এক ক্লাবে, তো পরের মৌসুম আরেক ক্লাবে।
তবে বার্সেলোনার সমর্থক হয়ে ওঠায় অনেকেই হয়তো ভেবেছিলেন লিওনেল মেসি কাতালান ক্লাবটিতেই তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের ইতি টানবেন। কিন্তু তা হয়নি। বার্সার সঙ্গে ২১ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করে মেসিকেও বদলি চাকরির মতো ক্লাব বদলাতে হয়েছে। ফ্রান্সের পিএসজি হয়ে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তির ঠিকানা এখন যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাব ইন্টার মায়ামি।
বাবা কর্মস্থল পাল্টালে অনেক ক্ষেত্রে সন্তানদেরও সেই ঠিকানায় চলে যেতে হয়। মেসির পরিবারও তাঁর সঙ্গে এখন ফ্লোরিডাতেই থাকছে। ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেলের অভিজাত এলাকা বে কলোনির গেটেড কমিউনিটিতে স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজ্জো ও তিন পুত্রসন্তান নিয়ে তাঁর সুখের সংসার।
মেসিকে নিয়ে তো কমবেশি সবাই জানেন। কিন্তু তাঁর তিন ছেলেকে নিয়ে কতজন জানেন? তারা কী করে, কী খেতে পছন্দ করে, কোন স্কুলে পড়াশোনা করে—এসব ব্যাপারে অনেকেরই কৌতূহল থাকতে পারে।
যদিও কারও ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই ছোঁকছোঁক করা উচিত নয়। মেসি নিজ থেকে কিছু না বললে বিস্তারিত জানা সম্ভবও নয়। সন্তানদের সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে তিনি যতটুকু বলেছেন কিংবা সেলিব্রিটিবিষয়ক সংবাদমাধ্যমগুলো যতটুকু তথ্য জোগাড় করতে পেরেছে, সেসবের আলোকেই মেসির তিন ছেলেকে নিয়ে এই লেখা—
মেসির তিন পুত্র (ডান থেকে) থিয়াগো, মাতেও ও চিরো.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে যুবক আমিরুল মৃধাকে (৩২) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত আমিরুল ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার খরসূতি গ্রামের মৃত আনোয়ার মৃধার ছেলে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৯ জুন ফরিদপুর পৌরসভার কমলাপুর পিয়ন কলোনিতে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। ওই দিন শিশুটি স্কুল থেকে বাসায় ফেরার পর তার মামার দোকানে চিপস কেনার জন্য যায়। ওই সময় আমিরুল দোকানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি শিশুটিকে কলোনির একটি হোস্টেলের পিছনের জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যান। পরে শিশুটির মা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে এবং মামলা করেন।
এ বিষয়ে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি আইনজীবী গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন জানান, আমরা রাষ্ট্রপক্ষ মামলার এ রায়ে সন্তুষ্ট। এই মামলা একটি উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে ধর্ষকদের জন্য।