ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে উদ্ধার কার্যক্রমে অংশ নিতে দেশটিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর উদ্ধারকারী দল। শনিবার (২৯ মার্চ) আইএসপিআর থেকে পাঠানো বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে জরুরি ভিত্তিতে ওষুধ, ত্রাণসামগ্রী, উদ্ধার এবং মেডিকেল সহায়তা প্রদানের জন্য বিশেষ বিমানে আগামীকাল রোববার মিয়ানমারে যাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর উদ্ধারকারী দল।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ এবং ৬ দশমিক ৪ মাত্রার দুটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই কম্পনের প্রভাবে থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশও তীব্র ঝাঁকুনি অনুভূত হয়।

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৬৪৪ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৪০৮ জন। এ ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ১৩৯ জন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ভ ম কম প ভ ম কম প

এছাড়াও পড়ুন:

নাসুমকে চড় মারেননি হাথুরু, দাবি হেরাথ ও পোথাসের

২০২৩ ভারত বিশ্বকাপ চলাকালে ড্রেসিংরুমে নাসুম আহমেদকে তৎকালীন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে চড় মেরেছিলেন বলে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই গুঞ্জনের ভিত্তিতেই হাথুরুসিংহেকে চাকরিচ্যুত করে ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বিসিবি। তবে হাথুরুর পাশাপাশি এবার সেই ঘটনার সত্যতা অস্বীকার করলেন তখনকার কোচিং স্টাফের আরও দুই সদস্য, সহকারী কোচ নিক পোথাস ও স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ।

অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম কোড স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই দুজন স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তারা এমন কোনো ঘটনা ঘটতে দেখেননি। তাদের বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ক্রিকবাজ।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে রঙ্গনা হেরাথ বলেন, ‘আমি জোর দিয়ে বলছি, নাসুমকে চড় মারার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম। কেউ বলতেই পারে, কিছু ঘটেছে, কিন্তু প্রমাণ ছাড়া তো কিছু বলা যায় না। চড় মারা আর পিঠে হালকা ধাক্কা দেওয়া এক জিনিস না।’

নিক পোথাসও হেরাথের মতোই হাথুরুসিংহের পক্ষে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমি হাথুরুকে ভালোভাবে জানি। তিনি একজন অভিজ্ঞ ও পেশাদার কোচ। যদি সত্যিই তিনি এমন কিছু করতেন, তাহলে এতদিন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে থাকতে পারতেন না। আমি মনে করি, যারা এই অভিযোগ করেছেন, তাদের কিছুটা ব্যক্তিগত ক্ষোভ থাকতে পারে।’

পোথাসের মতে, অভিযোগটি হয়তো ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে, ‘যিনি অভিযোগ করেছেন, হয়তো বুঝতেই পারেননি যে, বিষয়টি এত বড় আকার নেবে। এর ফলে হাথুরুর ব্যক্তিজীবন এবং ক্যারিয়ার দুইটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের পিঠে চাপড় মারা বা হাত দিয়ে ইশারা করে কিছু বোঝানো খুব সাধারণ বিষয়। ভাষার ভিন্নতার কারণে, আপনাকে অনেক সময় হাতের ইশারার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হয়।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ