Samakal:
2025-04-23@21:39:13 GMT

দীঘির হৃদয়ে রণবীর, হাতে জংলি

Published: 29th, March 2025 GMT

দীঘির হৃদয়ে রণবীর, হাতে জংলি

ঢাকাই ছবির নায়িকা দীঘির ক্রাশ বলিউডের রণবীর কাপুর। যদিও রণবীরকে পছন্দের বা ক্রাশের তালিকা গুণে শেষ করা যাবে না। তারপরও রণবীরের প্রতি দীঘির প্রেম ছিল প্রবল। রণবীর কাপুর দীঘির স্বপ্নের নায়ক।  তাই এই নায়ককে দীঘি তার মোবাইলের ওয়ালপেপার করে রেখেছে।  আছে হৃদয়েও।

রণবীর হৃদয়ে থাকলেও দীঘির হাতে শোভা পাচ্ছে ‘জংলি’। জংলি লিখে হাতে ঈদের মেহেদি ডিজাইন করেছেন এই নায়িকা।  তবে দীঘি জানালেন শুধু হাতে নয়, এখনে মনে,প্রাণে ধ্যানে-জ্ঞানেও তার মধ্যে জংলি বসবাস করছে। 

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এই জংলি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এই সিনেমার গুরুত্বপূর্ণ অংশ তিনি। অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদের বিপরীতে। তাই আপাতত জংলির থেকে বের হতে চাইছেন না তিনি। ভাবনা থেকেই হাতে মেহেদিতে নিজের সিনেমার নাম  রাঙিয়েছেন। 

দীঘি বলেন, জংলি আমাদের স্বপ্নের একটি সিনেমা। দারুণ একটি গল্পের সিনেমা। এই সিনেমার টিমের প্রতিটি সদস্য সিনেমাটিকে নিজের মধ্যে ধারণ করছে। প্রতিবার ঈদেই নিজের খুশি মত হাতে মেহেদির আল্পনা আঁকি। এবার আকলাম প্রিয় সিনেমা জংলির নাম।  আমার বিশ্বাস জংলি সিনেমা মুক্তির পর সবার আপন হয়ে উঠবে। 

জংলি পরিচালনা করছেন এম রাহিম। ‘শান’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে অভিষেক হয়েছিল তার। প্রথম সিনেমা মুক্তির দুই বছর পর দ্বিতীয় সিনেমা নির্মাণে নেমেছেন এই নির্মাতা।  এম রাহিম বলেন, ছবিটির জন্য দীঘি অনেক পরিশ্রম করেছে, নিজেকে তৈরী করেছে। আমার বিশ্বাস, দীঘির অভিনয় দর্শক মনে রাখবে।' 

জংলিতে নিজের চরিত্রটি নিয়ে খুব বেশি খোলাসা করতে নারাজ দীঘি, 'জংলি ছবির গল্প অসাধারণ। প্রথমবার শুনেই পছন্দ করেছিলাম।  আমার বিশ্বাস সিনেমাটিকে দর্শক এক অন্যরকম দীঘিকে দেখতে পাবেন।'

সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, শহীদুজ্জামান সেলিম, রাশেদ মামুন অপু, সোহেল খান, এরফান মৃধা শিবলু। সিনেমার চারটি গানের সুর ও সংগীত করেছেন প্রিন্স মাহমুদ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ছ ন রণব র

এছাড়াও পড়ুন:

অনশন প্রত্যাহার করলেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা  

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরিফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার। 

এই সিদ্ধান্তের পর বুধবার দিবাগত রাত ১টায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. তানজীম উদ্দিন খান শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভঙ্গ করান। পরে শিক্ষার্থীরা অনশনস্থল থেকে নিজ নিজ হলে ফিরে যান।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মামুন অর রশিদ জানান, কুয়েটের সাম্প্রতিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভূত সংকট নিরসন এবং শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার লক্ষ্যে উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। অবিলম্বে একটি সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে এ দুটি পদে নতুন নিয়োগ প্রদান করা হবে। অন্তর্বর্তীকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কার্যক্রম চালু রাখার স্বার্থে জ্যেষ্ঠ অধ্যাপকদের মধ্য থেকে একজনকে সাময়িকভাবে উপাচার্যের দায়িত্ব অর্পণ করা হবে। 

শিক্ষার্থীরা জানান, উপাচার্যের অপসারণের এক দফা দাবিতে গত ১৫ এপ্রিল থেকে তারা ক্যাম্পাসে আন্দোলন শুরু করেন। এরপর গত সোমবার থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেছিলেন। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ