আন্তর্জাতিক আদালতে হতে হবে আ’লীগের বিচার: সামান্তা শারমিন
Published: 29th, March 2025 GMT
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিস্ট ও গণবিরোধী, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী দল। এ দলের বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে হতে হবে। আন্তর্জাতিক আদালতে আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে রাজনৈতিক সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরে আসবে না।
শনিবার ভোলার চরফ্যাসনের ফ্যাসন স্কয়ারে এনসিপির উদ্যোগে আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। সামান্তা বলেন, গত ১৫ বছর দেশে একটি দলই রাজত্ব কায়েম করেছিল। গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে ছাত্র-জনতা। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, পুরো ক্রেডিট নিয়ে নেওয়ার জন্য কিছু পক্ষ নিজেদের গুছিয়ে নিয়েছে। যাদের গত ১৫ বছর খুঁজে পাওয়া যায়নি। তারা এখন বড় বড় কথা বলছে। তাদের দেখছি, এলাকায় চাঁদাবাজি ও ত্রাসের সঞ্চার করতে। কিন্ত এই ছাত্র-জনতা ঘোষণা দিতে চায়, দেশে লুটপাট সন্ত্রাস আর মেনে নেওয়া হবে না।
সভায় এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য হাসান মাহামুদ, চরফ্যাসন উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওহিদ ফয়সাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: এনস প
এছাড়াও পড়ুন:
বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে চলতি বছর দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে
এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা।
অনুষ্ঠানে নূরজাহান বেগম মন্তব্য করেন, ‘দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি অত্যন্ত প্রকট। তবে আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের ১০টি হাসপাতাল যৌথভাবে পরিচালনার জন্য রেলপথ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্মারক সই হলেও হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। বর্তমানে শুধুমাত্র রেলওয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই হাসপাতালগুলো থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।