কমলাপুর স্টেশন থেকে সময়মতো ছাড়ছে ট্রেন
Published: 29th, March 2025 GMT
ঈদযাত্রা মানেই ট্রেনে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় এবং শিডিউল বিপর্যয়। প্রতিবছর এমন দৃশ্য দেখে অভ্যস্ত সবাই। তবে, এবার তার ব্যতিক্রম হচ্ছে। শনিবার (২৯ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে নেই অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ। নির্দিষ্ট সময়েই ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে গন্তব্যের উদ্দেশে।
কমলাপুর রেল স্টেশনের ম্যানেজার শাহাদত হোসেন রাইজিংবিডিকে বলেছেন, শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২১টি ট্রেন ছেড়ে গেছে। এর মধ্যে আন্তঃনগর ও লোকাল ট্রেনে রয়েছে। কোনো ট্রেন স্টেশন ছাড়তে বিলম্ব করেনি। তবে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের চাপ বাড়ছে। আশা করছি, পরবর্তী দিনগুলোতেও ট্রেনযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে।
রেল সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগের বছরগুলোতে ঈদের সময় ট্রেন ছাড়তে বিলম্ব হতো। এবার তেমন সমস্যা হচ্ছে না। যাত্রীরা যেন ট্রেনের ছাদে উঠতে না পারেন, সে বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এর আগে কখনো ট্রেনে এত স্বস্তির যাত্রা দেখা যায়নি। সব ট্রেন সময়মতো চলাচল করায় স্টেশনে যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় বা চাপ নেই।
চট্টলা এক্সপ্রেসের যাত্রী রাইসুল ইসলাম বলেন, আগের খারাপ অভিজ্ঞতার কারণে এবার নির্দিষ্ট সময়ের এক ঘণ্টা আগে স্টেশনে এসেছি। এসে দেখছি, এবার ব্যতিক্রম। খুব ভাল লাগছে।
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেসেরর যাত্রী মমতাজ বেগম বলেন, এবার পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ঈদ করব। এ কারণে আগেই ট্রেনের টিকিট কেটেছিলাম। স্বস্তির বিষয় হলো— কমলাপুর স্টেশনে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে না। সিট পেয়েছি। স্বস্তিকর ট্রেনযাত্রা হবে বলে আশা করছি।
ঢাকা/এমআর/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কমলাপুর স্টেশন থেকে সময়মতো ছাড়ছে ট্রেন
ঈদযাত্রা মানেই ট্রেনে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় এবং শিডিউল বিপর্যয়। প্রতিবছর এমন দৃশ্য দেখে অভ্যস্ত সবাই। তবে, এবার তার ব্যতিক্রম হচ্ছে। শনিবার (২৯ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে নেই অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ। নির্দিষ্ট সময়েই ট্রেনগুলো ছেড়ে যাচ্ছে গন্তব্যের উদ্দেশে।
কমলাপুর রেল স্টেশনের ম্যানেজার শাহাদত হোসেন রাইজিংবিডিকে বলেছেন, শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২১টি ট্রেন ছেড়ে গেছে। এর মধ্যে আন্তঃনগর ও লোকাল ট্রেনে রয়েছে। কোনো ট্রেন স্টেশন ছাড়তে বিলম্ব করেনি। তবে, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের চাপ বাড়ছে। আশা করছি, পরবর্তী দিনগুলোতেও ট্রেনযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে।
রেল সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগের বছরগুলোতে ঈদের সময় ট্রেন ছাড়তে বিলম্ব হতো। এবার তেমন সমস্যা হচ্ছে না। যাত্রীরা যেন ট্রেনের ছাদে উঠতে না পারেন, সে বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এর আগে কখনো ট্রেনে এত স্বস্তির যাত্রা দেখা যায়নি। সব ট্রেন সময়মতো চলাচল করায় স্টেশনে যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় বা চাপ নেই।
চট্টলা এক্সপ্রেসের যাত্রী রাইসুল ইসলাম বলেন, আগের খারাপ অভিজ্ঞতার কারণে এবার নির্দিষ্ট সময়ের এক ঘণ্টা আগে স্টেশনে এসেছি। এসে দেখছি, এবার ব্যতিক্রম। খুব ভাল লাগছে।
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেসেরর যাত্রী মমতাজ বেগম বলেন, এবার পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ঈদ করব। এ কারণে আগেই ট্রেনের টিকিট কেটেছিলাম। স্বস্তির বিষয় হলো— কমলাপুর স্টেশনে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে না। সিট পেয়েছি। স্বস্তিকর ট্রেনযাত্রা হবে বলে আশা করছি।
ঢাকা/এমআর/রফিক