ট্রেন দেখে বাড়ি ফেরা হলো না নানা-নাতনির
Published: 29th, March 2025 GMT
ঈদের ছুটিতে নানাবাড়ি বেড়াতে এসেছিল পাঁচ বছরের শিশু মুনতাহা। নানা বাবুল সরদার শখ করে নাতনিকে নিয়ে গিয়েছিলেন ট্রেন দেখাতে। কিন্তু দেখে আর ঘরে ফেরা হলো না তাদের। নানাবাড়িতে ঈদ করা হলো না শিশু মুনতাহার। ট্রেনের ইঞ্জিনের ধাক্কায় প্রাণ হারিয়েছে দু’জনই।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঈশ্বরদী-খুলনা রুটের বাঘইল দোতলা সাঁকোর ওপরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ওসি জিয়াউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ঈদের ছুটিতে নানাবাড়ি বেড়াতে এসেছিল মুনতাহা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নানা বাবুল সরদার তাকে নিয়ে বাঘইল দোতলা সাঁকোর ওপরে ওঠেন।
এ সময় ট্রেনের একটি সান্টিং ইঞ্জিনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা যান বাবুল সরদার। মুনতাহাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। সে উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের মিরকামারি গ্রামের ইসমাইল হোসেনের মেয়ে।
ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ওসি জিয়াউর রহমান বলেন, নাতনিকে ট্রেন দেখাতে এসে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম নত হ
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরবর্তী বৈঠক মাসকটে
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরোক্ষ সংলাপের পরবর্তী পর্ব ওমানের রাজধানী মাসকটে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে তেহরান। একই সঙ্গে এই আলোচনার মূল বিষয় হবে ‘পারমাণবিক ইস্যু ও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার’ বলেও উল্লেখ করেছে দেশটি।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগাই সোমবার তেহরানে অনুষ্ঠিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। বাগাইর ভাষায়, এই আলোচনার উদ্দেশ্য হলো পারমাণবিক কর্মসূচি ও নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া। আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই বাস্তবতা যে, এই দমনমূলক নিষেধাজ্ঞাগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
পারমাণবিক কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই। তবুও এ নিয়ে বিগত কয়েক দশকে যেসব নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সেগুলো অবৈধ, অন্যায্য ও নিষ্ঠুর। উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠকটি উইটকফ ও আরাগচির মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। আলজাজিরা।