ঢাকার রাশিয়ান হাউসে মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ফাউন্ডেশন এবং রুশ-বাংলা কল্যাণ ট্রাস্টের সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউসে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর থেকে মাইন অপসারণে নিবেদিত প্রচেষ্টার জন্য সোভিয়েত নৌবাহিনীকে আন্তরিক অভিবাদনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

স্বাগত বক্তব্যে ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউজের পরিচালক পি দভোইচেনকভ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে মহান মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়ার ঐতিহাসিক বন্ধুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

রুশ-বাংলা কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি মোহাম্মদ আবদুল ওহাব এবং মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বাংলাদেশের উন্নয়নে সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। 

তিনি বলেন, “সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থন ছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্ভব হতো না। মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে বড় মিত্রশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয় সোভিয়েত ইউনিয়ন।”

ঢাকা/হাসান/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল দ শ র স ব ধ নত

এছাড়াও পড়ুন:

দুবাইয়ে ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে কূটনৈতিকদের সংবর্ধনা

বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল এক জমকালো সংবর্ধনার আয়োজন করেছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাতে পাঁচ তারকা হোটেল অনন্তরার বলরুমে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক অঙ্গনে ছিল উৎসবের আমেজ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুবাই অফিসের হেড অব প্রোটোকল অ্যান্ড অপারেশন মুহাম্মদ আল বাহারি।

রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ও কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামান তাদের বক্তব্যে বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ সমতা ও মর্যাদার ভিত্তিতে কূটনৈতিক সম্পর্ক গঠনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো এ লক্ষ্যেই কাজ করছে।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতালয় প্রধান আশফাক হোসেন। এতে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনসহ প্রায় ৩০টি দেশের কনসাল জেনারেল ও কূটনৈতিক মিশনের সদস্য, আমিরাত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রবাসী গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানকে আলোকিত করে মুহাম্মদ আল বাহারির শুভেচ্ছা বক্তব্য, যেখানে তিনি বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের অগ্রগতির প্রশংসা করেন।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দুবাইয়ে ৫৪তম স্বাধীনতা দিবসে কূটনৈতিকদের সংবর্ধনা