এ সপ্তাহের রাশিফল (২৯ মার্চ-৪ এপ্রিল)
Published: 29th, March 2025 GMT
সাফল্য লাভের জন্য কর্ম যথেষ্ট নয়। দরকার সঠিক কর্মকৌশল, সহনশীলতা এবং কিছু বিষয়ে সচেতনতা। আর তাতেই আপনি জীবনের প্রতিটি যুক্তিসঙ্গত চাওয়াকে পাওয়ায় রূপান্তর করতে পারবেন।
পাশ্চাত্য রাশিচক্রমতে চন্দ্র ও অন্যান্য গ্রহগত অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে চলতি সপ্তাহের বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকাদের নানা বিষয়ের শুভাশুভ পূর্বাভাস ও সতর্কতা জানাচ্ছেন বাংলাদেশ এস্ট্রলজার্স সোসাইটি(বিএএস)'র যুগ্ম মহাসচিব জ্যোতিষশাস্ত্রী ড.
মেষ রাশি (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): দাম্পত্য জীবনে সহনশীলতা বাড়াতে হবে। হঠাৎ উত্তেজিত হওয়ার প্রবণতা বাড়তে পারে। আর্থিক সফলতা পাবেন। অপ্রিয় কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। ব্যবসায়িক সফলতা পাবেন। ভ্রমণে আনন্দ উপভোগ করবেন। প্রিয়জনের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। শত্রু সম্পর্কে সচেতন হোন।
আরো পড়ুন:
এ সপ্তাহের রাশিফল (২২-২৮ মার্চ)
এ সপ্তাহের রাশিফল (১৫-২১ মার্চ)
বৃষ রাশি (২১ এপ্রিল-২১ মে): বিনিয়োগ ও আর্থিক লেনদেনে সতর্ক থাকুন। ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভুগতে পারেন। মানসিক হীনমন্যতা বাড়তে পারে। দাম্পত্য সম্পর্কে শান্তি বজায় রাখা কঠিন হবে। ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা বজায় রাখুন, পরিস্থিতি আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আর্থিক পরিস্থিতি ভালো যাবে। ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করুন।
মিথুন রাশি (২২ মে-২১ জুন): স্নায়ু রোগে ভুগতে পারেন। দাম্পত্য কলহ হতে পারে। পারিবারিক আনন্দ উপভোগ করবেন। প্রেম ও রোমান্স উপভোগ করবেন। পেশাগত সফলতা পাবেন। যানবাহন চলাচলে সতর্ক থাকুন। অর্থনৈতিকভাবে চাপে থাকবেন। মানসিক অস্থিরতা বাড়বে। সৃজনশীল কাজে সফলতা পাবেন।
কর্কট রাশি (২২ জুন-২৩ জুলাই): কর্মে উপযুক্ত সম্মান পাবেন। দাম্পত্য জীবনে মানিয়ে চলুন। যানবাহন চলাচলে সতর্ক থাকুন। পেশাগত কাজে মানসিক চাপে থাকতে পারেন। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান বাড়তে পারে। আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।
সিংহ রাশি (২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট): মেজাজ চড়া থাকবে। শারীরিকভাবে বিশেষ সতর্ক থাকুন। কেনাকাটায় লাভবান হবেন। মন-মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। অংশীদারী ব্যবসায় সমস্যা তৈরি হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হতে পারে। ভ্রমণে সতর্ক থাকুন। শারীরিক বিষয় আপনাকে ভাবিয়ে তুলতে পারে।
কন্যা রাশি (২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর): প্রেমে সমস্যা হতে পারে। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। শারীরিকভাবে অসুস্থতা বোধ করতে পারেন। সৃজনশীল কাজে সফলতা পাবেন। অর্থ ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকবে। ব্যবসায় লাভবান হবেন। একাকীত্ব অনুভব করবেন। পারিবারিক বিষয় আপনাকে ভাবিয়ে তুলতে পারে। ভ্রমণে সতর্ক থাকুন।
তুলা রাশি (২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর): মানসিক অস্থিরতা বাড়বে। অংশীদারী ব্যবসা ও শেয়ার ব্যবসা তেমন ভালো যাবে না। পারিবারিক জীবনে শান্তি অনুভব করবেন। অপ্রত্যাশিত খরচ বাড়বে। প্রেম ও রোমান্স শুভ। কর্মক্ষেত্র আপনার অনুকূলে থাকবে। ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
বৃশ্চিক রাশি (২৪ অক্টোবর-২২ নভেম্বর): অনেক সমস্যার সমাধান হবে। আর্থিক যোগাযোগ ও পেশাগত উৎকর্ষতা বাড়বে। প্রিয়জনের সঙ্গে প্রাণবন্ত সম্পর্ক থাকবে। তবে আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। ভ্রমণে সতর্ক থাকার চেষ্টা করুন। বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে সফলতা পাবেন।
ধনু রাশি (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): রোগ নির্ণয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে। প্রেমে দূরত্ব বাড়বে। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। প্রিয়জনের সঙ্গে মানিয়ে চলার চেষ্টা করুন। আর্থিকভাবে চাপে থাকতে পারেন। ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। যানবাহন চলাচলে সাবধান থাকুন। হঠাৎ রেগে যাওয়ার প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করুন।
মকর রাশি (২২ ডিসেম্বর-২০ জানুয়ারি): পেশাগত কাজে সফলতা পাবেন। যানবাহন ও যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সতর্ক থাকুন। পারিবারিক বিষয় আপনাকে ভাবিয়ে তুলতে পারে। পারিবারিক শান্তি বজায় থাকার জন্য ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করুন। আর্থিকভাবে চাপে থাকতে পারেন। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বজায় রাখুন।
কুম্ভ রাশি (২১ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): কোনো সুখবর পেতে পারেন। ঠান্ডাজনিত রোগে ভুগতে পারেন। আর্থিক দিক থেকে সমৃদ্ধ থাকবেন। আপনাকে মানসিক পরিশ্রমের পাশাপাশি শারীরিক পরিশ্রম বৃদ্ধি করতে হবে। পারিবারিক ও পেশাগত কাজে ধৈর্যবান ও সুশৃঙ্খল হওয়ার চেষ্টা করুন। ভ্রমণে সতর্ক থাকুন।
মীন রাশি (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): রোগ নির্ণয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে। প্রেমে দূরত্ব বাড়বে। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। প্রিয়জনের সঙ্গে মানিয়ে চলার চেষ্টা করুন। আর্থিকভাবে চাপে থাকতে পারেন। ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে। যানবাহন চলাচলে সাবধান থাকুন। হঠাৎ রেগে যাওয়ার প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করুন।
ঢাকা/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র শ ফল সতর ক থ ক ন প শ গত আর থ ক সমস য আপন ক ভ রমণ ব যবস করব ন
এছাড়াও পড়ুন:
চিরন্তন সফলতার অপরিহার্য ১০ শর্ত
সাফল্য অর্জনের জন্য মুমিন সমাজকে সম্মিলিতভাবে ও ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু মৌলিক শর্ত পালন করতে হয়:
১. আত্মশুদ্ধিআত্মশুদ্ধি হলো ব্যক্তির ভেতরের সৎ ও ন্যায়ের দিকে ধাবিত হওয়া সহজাত প্রবণতাগুলোকে পরিচর্যা করা এবং সেগুলোকে বিকশিত করা।
বাহ্যিক পরিবেশ, নির্দেশনা ও উদ্দীপনা এই সহজাত প্রবণতাকে জাগ্রত করতে, শাণিত করতে ও সঠিক পথে চালিত করতে সাহায্য করে, যাতে মানুষ সত্যকে তার সঠিক রূপে উপলব্ধি করতে পারে। কোরআনের ভাষ্য অনুযায়ী, “নিশ্চয় সে-ই সফলকাম হয়েছে, যে আত্মাকে পবিত্র করেছে।” (সুরা শামস, আয়াত: ৯)
২. সবরসবর হলো ধৈর্য, যা সাফল্যের একটি শক্তিশালী ভিত্তি। এটি তিন ধরনের হয়:
আনুগত্যে ধৈর্য: আল্লাহর বিধান ও ইবাদত পালনে ধৈর্যধারণ করা।
পাপ থেকে বিরত থাকার ধৈর্য: নফসের কামনা, লোভ ও আকাঙ্ক্ষা এবং শয়তানের প্ররোচনা থেকে দূরে থাকার জন্য নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা।
বিপদাপদে ধৈর্য: বাতিল ও অসত্যের বাড়াবাড়ি, জালিমের নির্লজ্জতা, দুর্দিনে সাহায্যকারীর অভাব এবং কঠিন মুহূর্তে হতাশা ও সন্দেহের বিরুদ্ধে অবিচল থাকা।
এর পাশাপাশি বিজয় ও ক্ষমতা লাভের পর বিনয় ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার ধৈর্যও জরুরি। সকল পরিস্থিতিতে—সুখে-দুঃখে—আল্লাহর সঙ্গে দৃঢ় সংযোগ বজায় রাখা এবং তাঁর ফয়সালার কাছে আত্মসমর্পণ করাই সবর। (গাজালি, ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন, ৪/৫৯, দারুল কুতুবিল ইলমিয়্যাহ, বৈরুত, ২০০৫)
৩. অবিচলতাঅবিচলতা মানে এখানে শত্রুদের চেয়েও বেশি দৃঢ় ও অবিচল থাকা। এটি শত্রুর ধৈর্যের বিরুদ্ধে নিজেদের ধৈর্যের এক প্রতিযোগিতা। যখন ভ্রান্তপন্থীরা তাদের পথে অবিচল থাকে, তখন সত্যপন্থীদের উচিত আরও বেশি দৃঢ়তা ও সাহসের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া।
আল্লাহ বলেন, “যদি তোমরা কষ্ট পাও, তবে তারাও তোমাদের মতোই কষ্ট পাচ্ছে, আর তোমরা আল্লাহর কাছে এমন কিছু আশা করো যা তারা আশা করে না।” (সুরা নিসা, আয়াত: ১০৪)
আরও পড়ুনসফলতা ও বিজয়ের জন্য ঐক্যের গুরুত্ব ১৬ আগস্ট ২০২৪৪. সতর্ক অবস্থানইসলামি পরিভাষায় একে বলে মুরাবাতা। অর্থাৎ, জিহাদের স্থানে, সীমান্ত ও স্পর্শকাতর অঞ্চলে সর্বদা সতর্ক ও প্রস্তুত থাকা। ইসলাম প্রচারের গুরুদায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই মুসলিম উম্মাহ সবসময় শত্রুদের বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এটি নবীদের ও তাদের অনুসারীদের ক্ষেত্রে আল্লাহর এক সাধারণ নীতি। যখন ওয়ারাকা ইবনে নওফল রাসুল (সা.)-কে বলেছিলেন যে, “আপনার মতো বার্তা নিয়ে এমন কেউ আসেনি, যার বিরুদ্ধে শত্রুতা করা হয়নি” (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৩), তখন এটিই প্রমাণিত হয়েছে।
এই কারণে মুসলিম উম্মাহকে তার স্থায়ী ও স্বাভাবিক শত্রুদের থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য সর্বদা সতর্কতা ও পাহারায় থাকতে হবে। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ করো এবং ধৈর্যে প্রতিযোগিতা করো এবং সীমান্ত পাহারায় প্রস্তুত থাকো আর আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।” (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ২০০)
৫. খোদাভীতিখোদাভীতি হলো ভেতরের সেই সুরক্ষা, যা ব্যক্তিকে খারাপ পরিস্থিতিতে প্রভাবিত হওয়া থেকে রক্ষা করে। কঠিন সামাজিক বা অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কিংবা সামরিক পরাজয় ততক্ষণ পর্যন্ত সামান্যই ক্ষতি করতে পারে, যতক্ষণ না তা মৌলিক নীতি, নৈতিকতা ও আত্মাকে পরিবর্তন করে ফেলে।
আল্লাহকে ভয় করা সমাজের আত্মাকে পরিমার্জিত, শক্তিশালী ও উন্নত করার পথ। এর মধ্যে রয়েছে সৎ আচরণ, হারাম কাজ থেকে বিরত থাকা (যেমন সুদ, মদ, জুয়া), কঠোরভাবে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা, লোভের প্রতিরোধ করা, সহযোগিতা, আত্মত্যাগ, আল্লাহর পথে ব্যয় এবং জাতীয় সম্পদ রক্ষা করা।
খোদাভীতিই বিবেক বা চেতনার সতর্ক প্রহরী, যা ব্যক্তিকে ভুল পথে বা দুর্বলতায় পতিত হওয়া থেকে রক্ষা করে। এটিই সাফল্যের মূল কেন্দ্রবিন্দু, “সুতরাং হে জ্ঞানীরা, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফল হতে পারো।” (সুরা মায়েদা, আয়াত: ১০০)
৬. সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধসমাজকে সংশোধন ও সাফল্যের পথে পরিচালিত করার জন্য এই কাজটি অপরিহার্য। এটি ধর্ম, জীবন, জ্ঞান, সম্পদ ও বংশ—এই পাঁচটি মৌলিক প্রয়োজনীয়তাকে রক্ষা করে। এর মাধ্যমে সমাজের কল্যাণ নিশ্চিত হয় এবং স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।
এই দায়িত্ব পালনের মাধ্যমেই আল্লাহ উম্মাহকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে সমাসীন করেছেন, “আর তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল থাকা উচিত, যারা কল্যাণের দিকে আহ্বান করবে, সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অসৎ কাজের নিষেধ করবে; আর এরাই হলো সফলকাম।” (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১০৪)
আরও পড়ুনবিশ্বাসীরা কখন সফল হবে০৮ মে ২০২৫৭. রাসুল (সা.)-এর খাঁটি অনুসরণসাফল্যের জন্য আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য একমাত্র সেই পদ্ধতিতেই করতে হবে, যা তিনি তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে বিধিবদ্ধ করেছেন। যারা রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, তাঁকে সাহায্য করে এবং তাঁর সঙ্গে নাজিলকৃত নূর (কোরআন) অনুসরণ করে, তারাই সফলকাম। (সুরা আরাফ, আয়াত: ১৫৭)
৮. অনুতাপ ও প্রত্যাবর্তনতওবা মানে আল্লাহর দিকে দ্রুত ফিরে আসা এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। এটি ভ্রান্ত পথ থেকে সরে আসার প্রতীক। আল্লাহ তায়ালা তওবাকে সাফল্যের সঙ্গে সম্পর্কিত করেছেন, “হে মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর কাছে তওবা করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।” (সুরা জুমার, আয়াত: ৩১)
৯. আল্লাহকে স্মরণ করাআল্লাহর জিকির বা স্মরণ অধিক পরিমাণে করলে সফলতা অবশ্যম্ভাবী। কোরআনে বলা হয়েছে, “আর তোমরা আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।” (সুরা জুমুআ, আয়াত: ১০)
১০. আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়াআল্লাহর নেয়ামত ও অনুগ্রহের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা, যা তিনি কৃতজ্ঞদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন, এর মাধ্যমেও সাফল্য লাভ হয়: “সুতরাং আল্লাহর অনুগ্রহের কথা স্মরণ করো, যাতে তোমরা সফল হতে পারো।” (সুরা আরাফ, আয়াত: ৬৯)
আরও পড়ুনসফল মুমিনের বৈশিষ্ট্য২৫ মার্চ ২০২৪