Samakal:
2025-04-21@06:14:30 GMT

দেশে দেশে ঈদ

Published: 28th, March 2025 GMT

দেশে দেশে ঈদ

রমজানের এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতর হয়ে ওঠে পরিবার, বন্ধু ও সম্প্রদায়ের মিলনমেলা। বাংলাদেশের মতো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ দিনটি উদযাপিত হয় নানা রীতি, পোশাক ও রান্নার স্বাদে। প্রতিটি সংস্কৃতিতে ঈদের মূল উপাদান হলো– আনন্দ, ঐক্য ও উদারতা। লিখেছেন শাহেরীন আরাফাত

যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয় বৈচিত্র্য ও সম্প্রীতির মধ্য দিয়ে। এখানকার মুসলিম সম্প্রদায় বিভিন্ন দেশের অভিবাসী নিয়ে গঠিত– বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল। এই বৈশ্বিক মিশেল ঈদকে করে তোলে এক আন্তঃসাংস্কৃতিক উৎসব। নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস, শিকাগো, হিউস্টনের মতো বড় শহরগুলোতে কেন্দ্রীয় মাঠ বা কনভেনশন সেন্টারে ঈদের নামাজের বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজের পর মসজিদ প্রাঙ্গণে বা কমিউনিটি সেন্টারে সম্মিলিত ভোজ আয়োজিত হয়। এসব খাবারের মধ্যে থাকে বিরিয়ানি, ম্যান্ডি, শরমা, সমুচার পাশাপাশি আমেরিকান ফিউশন ডিশ। যুক্তরাষ্ট্রে ঈদ সরকারি ছুটির দিন নয়, তাই অনেকেই ছুটির জন্য আবেদন করেন বা বিকেলে উদযাপন করেন।
রাশিয়া
আয়তনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশটিতে মুসলিম জনগোষ্ঠী জনসংখ্যার ১০ শতাংশের কম। রাশিয়ার কয়েকটি প্রদেশে মুসলিমের সংখ্যা বেশি। এসব প্রদেশে ঈদের দিনটি ছুটি থাকে। চেচনিয়া ও দাগেস্তান প্রদেশে ঈদের ছুটি তিন দিন। চেচনিয়ায় ঈদের কয়েকদিন আগে থেকেই বাড়িঘর একেবারে ঝকঝকে তকতকে করে ফেলা হয়। চাঁদ রাতে গভীর রাত পর্যন্ত তৈরি হয় মিষ্টান্ন আর স্ন্যাকস। একসঙ্গে ঘুরতে যাওয়া, সময় কাটানো ছাড়াও ঈদের বিশেষ খাবার হিসেবে গরুর মাংসের রয়েছে আলাদা কদর। এ দিনে অনেক জায়গায় ‘মানতি’ নামের এক ধরনের খাবার বানানো হয়। আটার রুটির ভেতর ভেড়া বা গরুর মাংসের কিমার পুর দিয়ে ভাপানো হয়। পরে পরিবেশন করা হয় মাখন এবং মেয়নেস দিয়ে। এ খাবার খুবই জনপ্রিয়। ঈদের দিন মেয়েরা উজ্জ্বল পোশাক পরেন। 
চীন
দেশটিতে মুসলিমের সংখ্যা বেশি জিনজিয়ান ও নিংজিয়া প্রদেশে। ঈদ উপলক্ষে সেখানে তিন দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। অন্যান্য প্রদেশেও ঈদের দিনটি সরকারি ছুটি থাকে। এ দিনে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকায় সরকারিভাবে ভেড়ার মাংস সরবরাহ করা হয়। ঈদের দিনে আটা ও ময়দা দিয়ে প্রস্তুত ‘জিয়াং’ নামের এক ধরনের বিশেষ খাবার খুবই জনপ্রিয়। স্যুপ অথবা ভাত দিয়ে এটি খাওয়া হয়। ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদে।
তুরস্ক
সাংস্কৃতিক প্রাচুর্য ও ঐতিহাসিকভাবে সমৃদ্ধ তুরস্কে জমকালো উপায়ে ঈদ উদযাপন হয়ে থাকে। ঈদের দিনকে তুর্কিরা ‘রামাদান বেরামি’ বা রামাদান উৎসব ও ‘সেকার বেরামি’ বা মিষ্টির উৎসব বলে আখ্যায়িত করেন। বাকলাভা ও হালভার মতো মিষ্টান্ন উৎসবে বিশেষ আমেজ তৈরি করে। শিশুরা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে বেড়ায়। তুরস্কে ঈদের অন্যতম আকর্ষণ হলো– সূর্য, বালি ও সমুদ্র। ৯৮ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত এই দেশে ঈদের ছুটিতে পরিবারগুলো আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করতে বিভিন্ন শহরে ভ্রমণ করে। প্রথম দিন পরিবারের সঙ্গে কাটানোর পর, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিন অনেকেই সমুদ্রের নীল জলরাশির পাশে অবকাশ যাপন করেন। সৈকতে মাছ ধরা, সাঁতার কাটা এবং প্রিয়জনের সঙ্গে আড্ডা– এই ঈদ হয়ে ওঠে এক বিশ্রামের উৎসব!
ইন্দোনেশিয়া
বাংলাদেশে প্রতি বছর অন্তত দুই ঈদে ঘরমুখী মানুষের ঢল নামে। ইন্দোনেশিয়াতেও একই অবস্থা দেখা যায়। ইন্দোনেশীয় ‘মুদিক’ শব্দটির বাংলা অর্থ ‘বাড়ি যাচ্ছি’। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলমানের দেশটিতে প্রায় ৯ কোটি মানুষ মুদিক যাত্রা করেন। ঈদের দিনকে ইন্দোনেশিয়ায় বলা হয় ‘হারি রায়া ঈদুল ফিতরি’। ঈদের দিনে স্থানীয়রা বিগত বছরের কৃতকর্মের জন্য আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুদের কাছে ক্ষমা চান। বিশেষ এ দিনটিতে নারীরা পরেন ‘কেবায়া কুরঙ্গ’ আর পুরুষরা ‘বাজু কোকো’; যা দেশটির ঐতিহ্যবাহী পোশাক। ঈদের দিন বিশেষ খাবার হিসেবে তারা কেতুপাত, দোদোল, লেমাংসহ বিভিন্ন সুস্বাদু খাবার রান্না করে থাকে।
ইরান
ইরানে ঈদুল ফিতর অনেকটা নীরবেই উদযাপিত হয়। শিয়া অধ্যুষিত দেশটিতে ঈদের প্রধান জামাত পড়ান তাদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা। দুই থেকে তিন দিন ছুটি থাকে ঈদের সময়। প্রতিটি বাড়িতে ব্যক্তিগতভাবে ঈদ উদযাপন হয়। অনেক ধনী ব্যক্তি ঈদের দিনে গরু বা ভেড়ার মাংস গরিবদের মধ্যে বিলিয়ে থাকেন। ইরানে একটি জনপ্রিয় প্রবাদ আছে– ঈদ শুধু নিজের জন্য নয়, সমাজের সব স্তরের মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার উৎসব। এদিন ইরানিদের টেবিলে থাকে ঐতিহ্যবাহী খাবার– সাবজি পোলো বা মাহি, রেশতে পোলো, শোল-এ জারদ, গাজ ও সোহান।
সৌদি আরব
নতুন চাঁদ দেখার মাধ্যমে ঈদ উদযাপন শুরু হয়। বড় মাঠ বা মসজিদে জমায়েতে ঈদের নামাজ আদায় করা হয়। ঈদের দিন পুরুষরা ‘কান্দর’ নামের সাদা পোশাক পরিধান করেন। মাথায় দেন ‘গাহফিহ’ নামের টুপি। নারীরা এ দিনে ‘থাউব’ নামের বিশেষ পোশাক পরে থাকেন। আত্মীয়স্বজনের বাড়ি পরিদর্শন এবং শিশু ও বয়স্কদের জন্য উপহার দেওয়া সৌদি ঐতিহ্যের অংশ। ঈদের দিন সৌদি মুসলিমরা বাজার থেকে বেশি পরিমাণে চাল কিনে আনেন। তা বাড়ির প্রবেশ দরজার বাইরে রেখে দেন। যাতে অসহায় ও অভাবগ্রস্ত মানুষ তা নিয়ে প্রয়োজন মেটাতে পারেন। সৌদি আরবে বাজপাখির খেলা, উটের দৌড় ও লোকনৃত্য ঈদের বিশেষ আকর্ষণ।
আইসল্যান্ড
আইসল্যান্ডে ঈদ উদযাপন বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে অনন্য। গ্রীষ্মে সূর্য অস্ত যায় মধ্যরাতের পর, ভোর হয় মাত্র এর দুই ঘণ্টা পর! তার মানে এ নয় যে, আইসল্যান্ডে বসবাসরত মুসলমানরা প্রতিদিন ২২ ঘণ্টা রোজা রাখেন। ইসলামী নির্দেশনা অনুযায়ী, তারা নিকটতম কোনো দেশ বা অন্য মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সময় মেনে রোজা রাখেন। আইসল্যান্ডের রাজধানী রেইকিয়াভিকের মসজিদে ঈদের নামাজ আদায়ের পর মুসলিমরা একত্র হন ইন্দোনেশিয়ান, মিসরীয় ও ইরিত্রিয়ান খাবারের আন্তর্জাতিক ফিউশন ভোজে। শিশুরা নতুন জামা পরে উপহার বিনিময় করে এই সুবিশাল প্রকৃতির কোলে।  
নিউজিল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডে ঈদুল ফিতরের উৎসব শুরু হয় সকালের নামাজের মধ্য দিয়ে। তারপরে ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত হয় ‘বাই অ্যানুয়াল ঈদ ডে’। সেখানে বিভিন্ন আয়োজন দেখতে জড়ো হয় মানুষ। বিভিন্ন কার্নিভালের আয়োজন করা হয়। এতে মুসলিম-অমুসলিম সবাই যোগ দেন। বসে হরেক রকমের খাবারের দোকান। সবাই আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে দিনটিতে। এসব অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। 
উজবেকিস্তান
মধ্য এশিয়ার দেশ উজবেকিস্তানেও ঈদুল ফিতর অন্যতম এক আনন্দের দিন। স্থানীয়দের কাছে দিনটি পরিচিত ‘রুজা হায়িত’ নামে। দেশটিতে তিন দিনব্যাপী ছুটি নিয়ে ঈদ উদযাপন করা হয়। ঈদের আগের দিনটিকে তারা বলে আরাফা। এই দিনে প্রায় প্রতিটি উজবেক পরিবারে ঐতিহ্যবাহী প্যাস্ট্রি কুশ টিল, বুগিরসক; অভিজাত প্যাস্ট্রি ওরামা, চাক-চাক ইত্যাদি খাবার তৈরি করা হয়। রাতে ঘরে ঘরে উজবেক প্লভ রান্না হয়। এটি বিরিয়ানির মতো খাবার হলেও অঞ্চলভেদে রান্নায় অনেক বৈচিত্র্য থাকে।
নাইজেরিয়া
পশ্চিম আফ্রিকার এ দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ২২ কোটি। এর মধ্যে অর্ধেকই মুসলিম। তাই ঈদ বেশ ঘটা করেই উদযাপন করা হয় নাইজেরিয়ায়। দেশটির অধিকাংশ মুসলমান থাকেন উত্তর প্রান্তে, সেখানে রোজার ঈদের স্থানীয় নাম আস সাল্লাহ, যার অর্থ সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো। স্রষ্টাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে নতুন পোশাক পরে সব বয়সী মানুষ ঈদের সকালে নামাজ পড়তে যান। স্থানীয় ভাষায় এটি ‘দুরবার’ নামে পরিচিত। ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে সুয়া, জল্লফ রাইস ও মইন মইন ঈদের বিশেষ খাবার হিসেবে খুবই জনপ্রিয়।
তিউনিশিয়া
মুসলিম অধ্যুষিত উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে ঈদ শুরু হয়ে যায় চাঁদরাত থেকেই। সেখানে রমজান মাসজুড়ে অনেক রাত পর্যন্ত বাজার খোলা থাকে। চাঁদরাতে খাবার স্টল, দোকানপাট খোলা থাকে ফজর পর্যন্ত। সব শ্রেণি-পেশার মানুষ রাতভর ঘুরে বেড়ায়। তিউনিশিয়ান মুসলিমদের পছন্দের খাবার হলো খেজুর আর অলিভ অয়েলে তৈরি মিষ্টি খাবার আসসিদা। ঈদের নামাজের পর সেটি না হলে যেন চলেই না। আরও থাকে বাকলাভা, কাক ভারকা, ঘ্রাইবা, ম্লাবেস, মাকরৌদ ইত্যাদি ঐতিহ্যবাহী পেস্ট্রি। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ঈদ উৎসব ঈদ র ন ম জ ইন দ ন শ য় প শ ক পর ঈদ র দ ন জনপ র য় র উৎসব র জন য পর ব র অন ষ ঠ ন কর ন মসজ দ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসবের সমাপ্তি

বান্দরবানের রাজার মাঠে ‘মৈতা রিলং পোয়ে’ বা মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবের মধ্য দিয়ে মারমা জনগোষ্ঠীর প্রধান ও প্রাচীনতম উৎসব সাংগ্রাইয়ের আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। 

গত ১২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এ উৎসব চলে টানা সাত দিন। উৎসবজুড়ে ছিল বর্ণাঢ্য আয়োজন, নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং সামাজিক সম্প্রীতির বহুমাত্রিক বার্তা। মারমা সম্প্রদায়ের এই ঐতিহ্যবাহী উৎসবটি শুধু আনন্দ ও উদযাপনের নয়, বরং এটি পারস্পরিক সৌহার্দ্য, ভ্রাতৃত্ব ও সংস্কৃতির মিলনের এক অনন্য নিদর্শন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবের শেষ দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। প্রধান অতিথি মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে পানি ছিটিয়ে উদ্বোধন করেন। 

এসময় বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই, জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি, পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওছার ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। 

মারমা তরুণ-তরুণীরা বলেন, “মারমা জনগোষ্ঠীর প্রধান উৎসব সাংগ্রাইয়ের মাধ্যমে পুরাতন বছরের গ্লানি দূর করে নতুন বছরের আগমন উদযাপন করা হয়। উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ আয়োজিত রাজার মাঠে মৈতা রিলং পোয়ে বা মৈত্রী পানি বর্ষণ যেখানে পানি ছিটিয়ে শুভেচ্ছা ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেন সবাই। সাংগ্রাই উৎসব শুধু আনন্দের নয়, বরং সামাজিক বন্ধন, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং ঐতিহ্য রক্ষার প্রতীক। উৎসবের এই আয়োজনে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো পার্বত্য অঞ্চলে।”

সাংগ্রাই উৎসব উদযাপন পরিষদের সদস্যরা বলেন, “সাংগ্রাই উৎসবের বিভিন্ন দিনে ছিল মারমা ঐতিহ্যবাহী নৃত্য-সঙ্গীত, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, তরুণ-তরুণীদের পানি খেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। উৎসবের শেষ দিন ছিল সবচেয়ে রঙিন ও প্রাণবন্ত। রাজার মাঠে হাজারো মানুষের অংশগ্রহণে এক আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ স্থানীয় ও বিদেশি পর্যটকরাও।”

ঢাকা/চাইমং/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আরাকান আর্মির বাংলাদেশের আকাশীমা লংঘ‌নের প্রতিবাদ
  • অনুপ্রবেশ করে আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে: জামায়াত
  • ‘বিপ্লবীরা মরে না তারা মৃত্যুঞ্জয়ী’
  • মরতেই যদি হয় বীরের মতো মরব, গাজায় নিহত আলোকচিত্রীর পোস্ট
  • মরতেই যদি হয়, তবে বীরের মতো মরব: মৃত্যুর আগে গাজার আলোকচিত্রীর পোস্ট
  • অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন, ভোট উৎসবে মাতলেন তারকারা
  • ‘মরতেই যদি হয়, তবে বীরের মতো মরব’
  • কান চলচ্চিত্র উৎসবে অ্যালিস
  • ‘পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসার করতে হবে’
  • বান্দরবানে সাংগ্রাই উৎসবের সমাপ্তি