যে পাঁচ দেশের জার্সি গায়ে দিতে পারেন রোনালদোর ছেলে
Published: 28th, March 2025 GMT
ক্যারিয়ারের শেষ পর্যায়ে পর্তুগিজ তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। আন্তর্জাতিক ফুটবলে হয়তো আর বেশি দিন দেখা যাবে না তাকে। তবে তার উত্তরসূরি হিসেবে উঠে আসতে পারেন তার ছেলে, রোনালদো জুনিয়র। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই প্রতিভার ছাপ রেখেছেন তিনি, খেলেছেন জুভেন্টাস ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জুনিয়র দলে। বর্তমানে বাবার ক্লাব আল নাসরের যুব দলে খেলছেন এই কিশোর।
এবার আলোচনা চলছে, রোনালদো জুনিয়র ভবিষ্যতে কোন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারেন? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, স্পেন, কেপ ভার্দে এবং পর্তুগালের জার্সি গায়ে তোলার সুযোগ রয়েছে তার।
২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়েগোতে জন্ম নেওয়ায় দেশটির হয়ে খেলার যোগ্যতা রাখেন তিনি। তবে রোনালদো সম্ভবত চান না তার ছেলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করুক।
দুই মেয়াদে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলার সুবাদে ইংল্যান্ডের হয়েও খেলার সুযোগ আছে তার ছেলের। অন্যদিকে, জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে হলেও রোনালদো জুনিয়রের শৈশব কেটেছে স্পেনে। আইন অনুসারে, ১০ বছরের নিচের কেউ যদি অন্তত তিন বছর স্পেনে বসবাস করে, তবে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারে। সে হিসেবে স্পেনের হয়েও খেলতে পারেন তিনি।
এছাড়া, রোনালদো জুনিয়রের নানার বাড়ি আফ্রিকার কেপ ভার্দেতে। ফলে সে দেশটির হয়েও প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ আছে তার। তবে শেষ পর্যন্ত বাবার মতো পর্তুগালের জার্সিতেই দেখা যেতে পারে তাকে, যেটি হয়তো রোনালদোরও চাওয়া।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
আগামীতে আরও বড় পরিসরে ঈদ আনন্দ উৎসবের ঘোষণা আসিফ মাহমুদের
শাহী ঘোড়া, ঘোড়ার গাড়ি, ব্যান্ড পার্টি ও বাদ্যযন্ত্রসহ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে সুলতানি মোঘল আমলের কায়দায় রাজধানীতে ঈদ আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী বছর থেকে আরও বড় পরিসরে এই ঈদ উৎসবের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
সোমবার (৩১ মার্চ) জাতীয় সংসদের সামনে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত ঈদ আনন্দ উৎসবের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘‘সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। আজকের এই আনন্দের দিনে আমি মনে করতে চাই সেসব শহীদ ভাইদের কথা, যাদের কারণে আজকের ঈদ এতো আনন্দময় হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আজ শতবর্ষী ঈদ উদযাপনের যে ঐতিহ্য, তা আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। আগামী বছরও একইভাবে আমরা নগরবাসী ঈদ উদযাপন করব।’’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘‘ঈদের দিন ঘরে বসে আমাদের আর ঈদ পালন করতে হবে না। আমরা ঈদ আনন্দ করব, ঈদ মিছিল করব। একে অপরের সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেব। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব।’’
ঢাকা/হাসান//