এ বছরের ৩ মে অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ  শুক্রবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন। স্থানীয় সময় সকালে অস্ট্রেলিয়ার গভর্নর জেনারেল সামান্থা মোস্টিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে অ্যালবানিজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গভর্নর-জেনারেল আমার পরামর্শ মেনে নিয়েছেন এবং নির্বাচন ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে।’

অ্যালবানিজের এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচ সপ্তাহের নির্বাচনী প্রচার শুরু হলো।

বর্তমান জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, লেবার পার্টি ও লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। প্রায় ৩০ শতাংশ ভোটার এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন বলে জরিপে উঠে এসেছে। ক্ষমতাসীন লেবার পার্টিকে নতুন সরকার গঠন করতে হলে বর্তমান ৭৮টি আসন ধরে রাখতে হবে। অন্যদিকে লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের দরকার হবে অতিরিক্ত আরও ১৯টি আসন।  

অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা বলছেন, এবারের নির্বাচনে অভিবাসননীতি, জীবনযাত্রার ব্যয় এবং বহু সংস্কৃতিবাদ বড় প্রভাবক হিসেবে কাজ করবে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

হাজারো আফগানকে বহিষ্কার পাকিস্তানের

পাকিস্তান চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। ৩০ এপ্রিল সময়সীমার আগেই ৮০ হাজারের বেশি আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে; এরাও তাদের মধ্যে আছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে।

নথিবিহীন আফগান ও যাদের অবস্থান করার অস্থায়ী অনুমতি ছিল, তাদের বহিষ্কার করার পদক্ষেপ জোরদার করেছে ইসলামাবাদ। অতিরিক্ত শরণার্থীর চাপ তারা আর বহন করতে পারছে না বলে ইসলামাবাদ জানিয়েছে। তালেবান কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ পরিবারকে ফেরত পাঠাচ্ছে পাকিস্তান।

আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ২০ লাখ আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠানো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তালেবান কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার শনিবার কাবুল যান। আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির কান মুত্তাকি শরণার্থী আফগানদের ফেরত পাঠানোর ঘটনায় ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেন। রয়টার্স।

সম্পর্কিত নিবন্ধ