রুরাল পাওয়ার কোম্পানিতে চাকরি, মূল বেতন সর্বোচ্চ ৫২ হাজার
Published: 28th, March 2025 GMT
রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (আরপিসিএল) শূন্য পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ৫ পদে ১২ জন কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
১. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারপদসংখ্যা: ৮ (মেকানিক্যাল ৪ ও ইলেকট্রিক্যাল ৪টি)
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠান থেকে ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ অথবা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং সিস্টেমে জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.
বয়স: ২১ মে ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক মূল বেতন ৫২,০০০ টাকা। এ ছাড়া কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
২. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারবিভাগ: অ্যাকাউন্টস/ফিন্যান্স
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমার্স/ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ (ফিন্যান্স/অ্যাকাউন্টিং) ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ অথবা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং সিস্টেমে জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.০ এবং জিপিএ/সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ২.৫০ থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে।
বয়স: ২১ মে ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক মূল বেতন ৫২,০০০ টাকা। এ ছাড়া কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
৩. পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারবিভাগ: লিগ্যাল
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/প্রতিষ্ঠান থেকে এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ অথবা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং সিস্টেমে জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.০ এবং জিপিএ/সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ২.৫০ থাকতে হবে। আইনজীবী হিসেবে অন্তত দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বার কাউন্সিলের সদস্য হতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে।
বয়স: ২১ মে ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক মূল বেতন ৫২,০০০ টাকা। এ ছাড়া কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
৪. পদের নাম: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারবিভাগ: কেমিক্যাল
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা অথবা কেমিস্ট্রি/অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ অথবা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং সিস্টেমে জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.০ এবং জিপিএ/সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ২.৫০ থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে।
বয়স: ২১ মে ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক মূল বেতন ৪০,০০০ টাকা। এ ছাড়া কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুনসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানিতে চাকরি, বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার, আছে সার্বক্ষণিক গাড়ি২২ ঘণ্টা আগে৫. পদের নাম: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজারবিভাগ: এইচআর/অ্যাডমিন
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় এইচআরএম/ম্যানেজমেন্ট বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ অথবা সমমানের সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। গ্রেডিং সিস্টেমে জিপিএ/সিজিপিএ ৫-এর স্কেলে ৩.০ এবং জিপিএ/সিজিপিএ ৪-এর স্কেলে ২.৫০ থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে।
বয়স: ২১ মে ২০২৫ তারিখে সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক মূল বেতন ৪০,০০০ টাকা। এ ছাড়া কোম্পানির নীতিমালা অনুযায়ী অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুননেসকোতে চাকরি, গাড়ির সঙ্গে বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার২৭ মার্চ ২০২৫আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের আরপিসিএলের ওয়েবসাইট (https://rpcl.gov.bd/) বা টেলিটকে আরপিসিএলের ওয়েবসাইট (http://rpcl.teletalk.com.bd/) থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য একই লিংক থেকে জানা যাবে।
আবেদন ফিঅনলাইনে ফরম পূরণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আবেদন ফি বাবদ ২০০ টাকা টেলিটকের প্রিপেইড নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
আবেদনের সময়সীমা: ২১ এপ্রিল থেকে ২১ মে ২০২৫, রাত ১১টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুনপল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনে আবারও বড় নিয়োগ, পদ ৩৩৫২৭ মার্চ ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অ য স স ট য ন ট ম য ন জ রব ভ গ জ প এ স জ প এ ৪ এর স ক ল জ প এ স জ প এ ৫ এর স ক ল অন য ন য স য গ স ব ধ শ ক ষ জ বন র ক ন ২০২৫ ত র খ ব ভ গ অথব পদ র ন ম ০০০ ট ক পর য য় য গ যত অন য য়
এছাড়াও পড়ুন:
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক স্থপতি মোহাম্মদ রেজোয়ান ২০২৫ সালের “ইয়েল বিশ্ব ফেলো” হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল ইউনিভার্সিটি এ লিডারশিপ ফেলোশিপ প্রদান করে, যা বিশ্বের অন্যতম প্রতিযোগিতামূলক ও মর্যাদাপূর্ণ ফেলোশিপ প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে অন্যতম।
এবছর বিশ্বের ৪ হাজার ২০০ জনের অধিক মনোনীত প্রার্থীর মধ্যে থেকে নেতৃত্ব প্রদানকারী ১৬ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি “ইয়েল বিশ্ব ফেলো” হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তারা শাসনব্যবস্থা, জলবায়ু পরিবর্তন, ব্যবসা, গণমাধ্যম, আইন, প্রযুক্তি, ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। এদের মধ্যে মাত্র ৩ জন অলাভজনক সংস্থায় (এনজিও) কাজ করেন।
রেজোয়ান ছাড়াও ২০২৫ সালের ফেলোদের মধ্যে রয়েছেন সুইডেনের পরিবেশবান্ধব ব্যবসার প্রবক্তা ম্যাথিয়াস উইকস্ট্রম, জর্জিয়ার সাবেক সংসদ ভাইস-স্পিকার ও গণতন্ত্র বিশেষজ্ঞ তামার চুগোশভিলি, নাইজেরিয়ার বিশ্ববিখ্যাত সংগীতশিল্পী বুকোলা এলেমিদে (আসা), মিশরীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মারিয়াম এল মারাকেশি, এবং প্যারাগুয়ের শীর্ষস্থানীয় বিচার বিভাগীয় ব্যক্তিত্ব ভিভিয়ান নুনেজ।
“ইয়েল বিশ্ব ফেলো” প্রোগ্রাম হলো চার মাসের একটি পূর্ণকালীন রেসিডেনসিয়াল প্রোগ্রাম, যা ইয়েল ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল লিডারশিপ সেন্টার থেকে পরিচালিত এবং জ্যাকসন স্কুল অব গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স-এ অবস্থিত।
ইয়েল ইন্টারন্যাশনাল লিডারশিপ সেন্টারের ডিরেক্টর এমা স্কাই বলেন, ভাসমান স্কুল শুধু বাংলাদেশের নয়, এখন সারা বিশ্বের আশা। কেননা রেজোয়ানের উদ্ভাবিত ভাসমান শিক্ষার টেকসই মডেল জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। গত দুই দশকে তার নেতৃত্বে পরিচালিত উদ্যোগ দেখিয়েছে যে, জলবায়ু অভিযোজনে স্থানীয় উদ্ভাবন কেবল একটি দেশে নয়, বিশ্বজুড়ে প্রভাব ফেলতে পারে।
স্থপতি রেজোয়ান চলনবিলের এমন এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেড়ে উঠেছেন, যেখানে বন্যার কারণে প্রতিবছর স্কুল বন্ধ হয়ে যেত, মানুষের জীবিকা অনিশ্চিত হতো, আর সেইসঙ্গে মৌলিক সেবাগুলো বাধাগ্রস্ত হতো। কিন্তু তিনি এই সমস্যাকে কেবল সংকট হিসেবে দেখেননি, বরং এরই মাঝে একটি নতুন সমাধানের পথ খুঁজেছেন। তার প্রতিষ্ঠান সিধুলাই স্বনির্ভর সংস্থা ২০০২ সালে বিশ্বের প্রথম ভাসমান স্কুলের ধারণা বাস্তবায়ন করে। সৌরবিদ্যুৎ চালিত নৌকায় পরিচালিত এসব স্কুল বন্যার মধ্যেও শিশুদের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করে।
শুধু শিক্ষা নয়, রেজোয়ান এর উদ্যোগ সম্প্রসারিত হয়েছে ভাসমান গ্রন্থাগার, স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্লে গ্রাউন্ড ও ভাসমান কৃষি খামারের মাধ্যমে। বাংলাদেশ সরকার তার উদ্ভাবন (ভাসমান স্কুল)-কে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (২০২৩-২০৫০)-তে অন্তর্ভুক্ত করেছে। তার উদ্ভাবনী মডেল এখন পর্যন্ত এশিয়া ও আফ্রিকার আটটি দেশে সফলভাবে অনুসরণ করা হয়েছে।
বিশ্ব ফেলো হিসেবে রেজোয়ান ইয়েল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের ফল সেমিস্টার (আগস্ট-ডিসেম্বর) এ লেকচার ও পরামর্শ দেবেন, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন ও শিক্ষা উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনায় অংশ নেবেন, গবেষণামূলক কাজ করবেন, এবং বাংলাদেশের অভিজ্ঞতাকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তুলে ধরবেন।
রেজোয়ান বলেন, এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের সমস্ত সংগ্রামী মানুষদের জন্য যারা আমাদের প্রতিনিয়ত অনুপ্রাণিত করেছেন। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত প্রেরণার কারণেই আমরা প্রমাণ করতে পেরেছি যে, নতুন সমাধান বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই আসতে পারে। আশা করি, ইয়েল ইউনিভার্সিটির এই স্বীকৃতি জলবায়ু অভিযোজন ও শিক্ষার উন্নয়নের সিধুলাই ভাসমান স্কুল মডেলকে বৈশ্বিক পর্যায়ে আরো ব্যাপক আকারে বিস্তারের সুযোগ করে দিবে।
২০০২ সাল থেকে শুরু হওয়া মরিস আর. গ্রিনবার্গ বিশ্ব ফেলো প্রোগ্রাম ইয়েল ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল লিডারশিপ সেন্টারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এটি একটি বিশেষ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিত, যা ভবিষ্যতের প্রভাবশালী নেতাদের স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। এই ফেলোশিপে অংশগ্রহণকারীদের অনেকে পরবর্তীতে হয়ে উঠেছেন বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব—যেমন, রাশিয়ার দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের নেতা আলেক্সেই নাভালনি, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান, আর্জেন্টিনার সাবেক অর্থ ও উৎপাদন মন্ত্রী মার্টিন লুস্তু এবং লিচেনস্টাইনের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাটরিন এগেনবার্গার।
রেজোয়ানের “ভাসমান স্কুল” ধারণাকে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা (ইউনিসেফ, ইউএনইপি, ও ইউএনডিপি) উদ্ভাবন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০১৯ সালে, ব্রিটিশ বই ‘আর্থ হিরোস’ তাকে বিশ্বের ২০ জন “আর্থ হিরো”-এর একজন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। রেজোয়ান ও তার ভাসমান স্কুল এখন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান এবং তাইওয়ানসহ বিভিন্ন দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।