রোনালদোর ছেলের জন্য পাঁচ দেশের দরজা খোলা
Published: 28th, March 2025 GMT
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এখন ক্যারিয়ারের গোধূলিবেলায় আছেন। বড়জোর ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত হয়তো আন্তর্জাতিক ফুটবলে দেখা যাবে তাঁকে। তবে বিদায় নেওয়ার আগেই ফুটবলমঞ্চে হয়তো নিজের উত্তরসূরি রেখে যাচ্ছেন পর্তুগিজ মহাতারকা। শুধু রেখে যাচ্ছেন বললে অবশ্য কম বলা হবে, রোনালদোর ছেলেকে নিয়ে রীতিমতো কাড়াকাড়িও শুরু হতে পারে।
রোনালদোর ছেলে এরই মধ্যে রোনালদো জুনিয়র নামে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। মাত্র ১৪ বছর বয়সেই তাকে নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। সম্ভাব্য ৫টি দেশের মধ্যে শেষ পর্যন্ত কোনটিতে খেলবে, তা নিয়েও চলছে নানা জল্পনাকল্পনা।
রোনালদো জুনিয়রের এরই মধ্যে ক্লাব ফুটবলের জুনিয়র দলে অভিষেক হয়েছে। খেলেছে জুভেন্টাস এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মতো ক্লাবেও। এসব দলে খেলে বিভিন্ন সময় নিজের ছাপও রেখেছে সে। বর্তমানে রোনালদো জুনিয়র তার বাবার ক্লাব আল নাসরের যুবদলে খেলছে।
আরও পড়ুন২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ফিট থাকতে বিশেষ যে খাবার খাচ্ছেন রোনালদো১৮ মার্চ ২০২৫সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ক্লাবের হয়ে তার পায়ের ঝলকের ভিডিও বেশ মুগ্ধতাও ছড়িয়েছে। এখন হয়তো আরও বড় পরিসরে নিজেকে চেনানোর পথে হাঁটবে রোনালদো জুনিয়র।
এর মধ্যে আলোচনায় এসেছে তাঁর জাতীয় দলে খেলার প্রসঙ্গও। বিভিন্ন দিক বিবেচনায় ১৪ বছর বয়সী ছোট রোনালদোর যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, স্পেন, কেপ ভার্দে এবং পর্তুগালের হয়ে খেলার সুযোগ আছে বলে জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা।
কোন দেশের হয়ে খেলবে রোনালদোর ছেলে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
হাজারো আফগানকে বহিষ্কার পাকিস্তানের
পাকিস্তান চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। ৩০ এপ্রিল সময়সীমার আগেই ৮০ হাজারের বেশি আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে; এরাও তাদের মধ্যে আছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে।
নথিবিহীন আফগান ও যাদের অবস্থান করার অস্থায়ী অনুমতি ছিল, তাদের বহিষ্কার করার পদক্ষেপ জোরদার করেছে ইসলামাবাদ। অতিরিক্ত শরণার্থীর চাপ তারা আর বহন করতে পারছে না বলে ইসলামাবাদ জানিয়েছে। তালেবান কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ পরিবারকে ফেরত পাঠাচ্ছে পাকিস্তান।
আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ২০ লাখ আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠানো হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তালেবান কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার শনিবার কাবুল যান। আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির কান মুত্তাকি শরণার্থী আফগানদের ফেরত পাঠানোর ঘটনায় ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেন। রয়টার্স।