বাংলা একাডেমি ‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান। 

পোস্টে আসিফ মাহমুদ লেখেন, ‘বাংলা ভাষার শুদ্ধতা ও ঐতিহ্য রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলা একাডেমি—‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফেরার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত।’

বাংলা একাডেমি থেকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখা ঈদকার্ডেও ব্যবহার করা হয়েছে ‘ঈদ মোবারক’। ঈদকার্ডটি বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির ফেসবুকে পেজে পোস্ট করা হয়েছে। যাতে সংস্থাটির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ আজমের সই রয়েছে। 

এ বিষয়ে ড. মোহাম্মদ আজম জানান, ‘ঈদ’ বানানের মতো বিতর্কিত কিছু শব্দের পরিবর্তন নিয়ে কাজ করছে বাংলা একাডেমি। একটি কমিটি এরই মধ্যে কাজ করছে, সেটি রিফর্ম করে ঈদের পর আরেকটি কমিটি করা হবে। এরপর কমিটির সুপারিশে বাংলা একাডেমির অভিধানে নতুন সংস্করণে এসব পরিবর্তন আনা হবে।

প্রসঙ্গত, কয়েক বছর আগে বাংলা একাডেমি ‘ঈদ’ শব্দকে ‘ইদ’ বানানে লেখার প্রস্তাব করে। সে সময় থেকে প্রতি ঈদেই এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব ল এক ড ম এক ড ম

এছাড়াও পড়ুন:

বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে চলতি বছর দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে
এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে নূরজাহান বেগম মন্তব্য করেন, ‘দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি অত্যন্ত প্রকট। তবে আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।’

বাংলাদেশ রেলওয়ের ১০টি হাসপাতাল যৌথভাবে পরিচালনার জন্য রেলপথ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।

রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্মারক সই হলেও হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। বর্তমানে শুধুমাত্র রেলওয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই হাসপাতালগুলো থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ