সংসদে দাঁড়িয়ে জোর গলায় পঞ্চগড়ের মানুষের কথা বলতে চাই: সারজিস
Published: 28th, March 2025 GMT
সংসদে দাঁড়িয়ে জোর গলায় পঞ্চগড়ের মানুষের কথা বলার অভিপ্রায় প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে জোর গলায় পঞ্চগড়ের মানুষের দাবি তুলে ধরতে চাই। কৃষি পণ্যের দরে সামঞ্জস্য আনতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, যেন কৃষকেরও লোকসান না হয়। ক্রেতারাও কিনতে পারেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার আগে পঞ্চগড় সদর উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, প্রত্যেক মানুষ একজন থেকে আরেকজন আলাদা। এই দলে কেউ কারো দাস নয়। আমাদের স্বাধীনতা আছে যে, আমরা আমাদের মতামত প্রকাশ করতে পারি। যারা খুনি হাসিনাকে দেশছাড়া করতে পারে, তারা দেশেরও দায়িত্ব নিতে পারে। আমাদের সুযোগ দেওয়া হলে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে পুরো বাংলাদেশের জন্য কাজ করে যাবো।
উল্লেখ্য, সারজিস আলম বর্তমানে পঞ্চগড়ে নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন। প্রতিদিন তিনি বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন এবং তাদের সমস্যা সংকট জানার চেষ্টা করছেন। পাশাপাশি এনসিপির পক্ষে জনমত তৈরি করছেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: করছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার
স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’